পাতা:শিশু-ভারতী - সপ্তম খণ্ড.djvu/৩৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কোর-আন কারণ কি জান ? "এই বৃক্ষের ফল ভক্ষণ করিলে মানুষ অমরত্ব লাভ করে । তোমরা যাছাতে অমরত্ব লাভ করিতে না পার সেই জন্যই আল্লাহ, তোমাদিগকে ইহার ফল ভক্ষণ করিতে নিষেধ করিয়াছেন। তোমরা আমার কথা শুন, এই বৃক্ষের ফল ভক্ষণ করিয়া অমরত্ব লাভ কর।” ছজরৎ আদম ও বিবি হাওয়া আদিমানব সুলভ নগ্ন দেহে আলুলায়িত কুস্থলে সেই বৃক্ষনিয়ে দণ্ডায়মান হইয়া, শয়তানের উপদেশ বাণী শ্রবণ করিতে লাগিলেন। লীলাময়ের লীলা বুঝে কার সধ্য ? তিনি সকল বৈজ্ঞানিকের শ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক, সুতরাং কখন কি ভাবে কোন যুগ পরিচালনা করিতেছেন ৩হি। তিনি ভিন্ন কে বুঝিবে । তিনি সকল রাসায়শিকের শ্রেষ্ঠ রসায়ণিক ; সুতরাং কি ভাবে কাহার সহিত কিসের মিশ্রণ করিয়া কোন অবস্থার উদ্ভাবন করিতেছেন তিনি ভিন্ন তাছা কে বুঝিবে ? তিনি আদমকে পূৰ্ব্বেই এই বৃক্ষের ফল ভক্ষণ করিতে নিসেধ করিয়াছিলেন। অথচ আদম আল্লার শিখেধের কথা ভুলিয়। শয়তানের প্ররোচনায় নিষিদ্ধ বৃক্ষের ফল ভক্ষণ করিলেন। মাচুধ জড় জগতের রসায়নিক ; আর আল্লাহ, অধ্যায়িক জগতের রাসায়নিক স্বতরাং কোন ভাবের সংমিশ্রণে fષ્ઠનિ ૧ાન બદ્રિષ્ટ્રેિડિત કેંદ્રત ૧૮૬ન, કિનેિ કિ૬ હાશ. જ્યાત્ર ૮૧ફ દ્વામન ના ! ખરું છફે fકમિ কোরআনে বলিয়াছেন, “আমি খছা জানি তোমরা তাই জান না।” ফলতঃ জগতের শিক্ষার জন্ত, জগতের মহাকল্যাণের জষ্ঠ, তিনি এইরূপ অকল্পিতপূৰ্ব্ব পরিস্থিতির উদ্ভব করিয়া থাকেন। শয়তানের প্রলোভণে ভুলিয়া হজরৎ আদম ও বিবি হাওয়া যেমন নিষিদ্ধ বৃক্ষের ফল ভক্ষণ করিলেন, অমনি তাছাদের চক্ষে লজ্জ দেখা দিল । তখন তাহার। বৃক্ষের অন্তরালে লুক্কায়িত হইয়া বৃক্ষপত্র দ্বারা লজ্জানিবারণের চেষ্টা করিতে লাগিলেন। মালবের মনে এই প্রথম লজ্জার উন্মেষ হইল ও তাহ। নিবারণের আকাঙ্ক জাগিল। দৈববাণী হইল, “আদম, তোমাকে পূৰ্ব্বেই ত নিযেধ বরিয়াছিলাম ; তুমি কেন সেই নিষিদ্ধ বৃক্ষের ফল ভক্ষণ করিলে ? এখন স্বৰ্গে আর তোমাদের স্থান হইবে না ; তোমরা পৃথিবীতে যাও ; ८ग५८न *१ि४५ ६tद्रा छोदि*1-निकैt१ + " - - , - + +++ + + +++ - পাপের প্রায়শ্চিত্ত স্বরূপ উভয়ে বিভিন্ন দিকে গমন করিলেন। বহুদিন একের সহিত অন্তের সাক্ষাৎ হইল না। উভয়েই বিচ্ছেদামলে দগ্ধভূত হইতে লাগিলেন। এই বিচ্ছেদের সময়ট। বাস্তবিকই তাছাদের কাছে অতি ভয়াবহ বলিয়া প্রতীয়মান হইয়াছিল। কোথাও শ্বাপদসছুল সীমাহীম দুর্গম অরণ্যাণী, কোথাও দিগন্ত প্রসারী নিরবচ্ছিন্ন বালুকারাশি, কোথাও অভ্ৰভেদী গঙ্ঘ্য গিরিমালা, কোথাও বা উত্তল-তরঙ্গ-বিক্ষোভিত অনন্ত বিস্তৃত জলরাশি । বঙ্গ পশুপক্ষিগণ র্তাহীদের উল্লাস্ত আকৃতি দেখিয়া, সবিষয়ে অর্থশূন্ত দৃষ্টিতে তাহাদিগকে নিরীক্ষণ করিতেছে ; সকলেই যেন আঞ্জ হিংসা ভুলিয়া, কৌতুহলাত্রাস্ত ছয় তাহাদের নিকট অগ্রসর হইতেছে। কিন্তু তাহতে কি তাহদের প্রাণে শান্তি আসিতেছে ? কথন ভয়ে, কথন বিস্ময়ে, কথন বিরহ-বেদনে, ত{হাদের শরীর শিহরিয়া উঠিতেছে! আবার স্বীয় কৃতপরাধের জন্ত অহতাপে হৃদয় দগ্ধীভূত হইয়া দরদর ধারায় অশ্রুপাত হইতেছে। এই পশুপক্ষিসমাকুল জনমানবহীন দিগগুস্থিত অরণ্যামী মধ্যে একাকী একটা মাত্র মানবের অবস্থান যে কত ভয়াব, কত মৰ্ম্মস্থদ, তাহা ছয়ত তোমরা কল্পনায়ুও আশিতে পারিতেছ না ! এ হেন মহাবিপদের সময় যদি কেহ তাহদের এই দুঃখের অমাণিশার অবসান করিতে পারেন, তবে .তিনি বাস্তবিকই তাছাদের ভক্তির পত্র, সন্দেহ নাই । স্রষ্টার অপর মহিমা। তিনি এক অলৌকিক আকর্ষণ শক্তির প্রভাবে ধরণার এই দিগভ্রান্ত নবীন অতিথিদিগকে কেন্দ্রাভিমুখী করিলেন। আদম ভ্রমণ করিতে করিতে মক্কার পূর্বদিগবর্তী আরাফা ( Arafa ) নামক স্থানে উপনীত হইয়া নিকটবৰ্ত্তী এক পৰ্ব্বতোপরি আরোহণ করিয়া অভুতপ্ত হৃদয়ে দয়াময় আaার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করিলেন, “হে আমাদের প্রতিপালক, আমরা আত্মার উপর অত্যাচার করিয়াছি ; ভুমি যদি ক্ষমা না কর, তুমি যদি দয়া না কর, তবে আমাদের উদ্ধার নাই।” প্রার্থনা কফুল ছইল। দৈাদেশ হইল, “হে আদম তোমার প্রার্থনা কবুল করিলাম। তোমার পাপ ক্ষমা করিলাম। তোমরা আবার

মৃত্যুর পরে স্বর্গে স্থান লাভ করবে।” श्रt५म ७ ६l७ब्री १* श्एउ विटाफ़्टि ६३भ

এদিকে বিবি হাওয়াও স্বামীর স্কায় নানাস্থান ՀԳ8չ