ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ । NS অপর একটি পাত্রদ্বারা এমনভাবে ঢাকা দিয়া রাখিবে যে তাহাতে কোন BD DDD SgBBDSDBuD D EBBDSS S DBDDD S gD0 DBBD DBDDB অতি উৎকৃষ্ট দধি প্ৰস্তুত হইবে । অধিক উষ্ণ অবস্থায় দাম্বল মিশাইলে ছানা কাটিয়া যাওয়ার সম্ভাবনা । এজন্য গ্রীষ্মকালে দই বসাইতে হইলে ঈষদুষ্ণ অবস্থায় DBDBD DB BDBBDBDB S S S DDD T BD BBDDB D DBDYS B DSS BB BBDD DDBDD BBBJuukD DD tDDD SDDD DgDDB BB KB DD DBB S KBD DDDDDS SLDDDLS DBBB DBDDD DBDLB DBDBDD নেওয়া আবশ্যক। তৎপর বায়ু প্রবেশের পথ না থাকে এমনভাবে ঢাকা দিয়া পাত্র দুইটী গরম কাপড় বা অপর কিছু দিয়া চাপা দিয়া রাখিলে। অতি সত্বরই দুধ জমিয়া যাইবে। তবে ঠাণ্ড অবস্থায় দই । পাতিতে হইলে দম্বলের পরিমাণ বৃদ্ধি করিতে হয়। উত্তম দধি বসাইতে হইলে যে দম্বল ব্যবহার করিতে হইবে তাহাও টাটুকা হওয়া আবশ্যক । দম্বলের মাত্ৰা অধিক হইলে কিম্বা। BB D DBB DBDB DBB SBg Di DDS DDD DB LDDS DDD ধরার মত দেখায়। এরূপ দধি রোগীর পক্ষে অতিশয় অনিষ্টকর। গ্ৰীষ্মকালে দম্বলের মাত্ৰা স্বল্প এবং শীত বা বর্ষাকালে অধিক আবশ্যক হয়। সাধারণতঃ অৰ্দ্ধসের দুগ্ধে এক চামচ টাটকা দম্বল মিশ্ৰিত করিলেই যথেষ্ট হয়। তবে দুগ্ধ অধিক উষ্ণ হইলে দম্বলের মাত্রা কমাইতে হয় এবং অপেক্ষাকৃত শীতল থাকিলে দম্বলের মাত্রা DBDBD DBBBDS SDYSS DDDD S SDBB DB DBBD DDBBD BDD दांफुांशेबांद्र स्त्रांदशक रुक्षु । জৱবিকার, আমাশয়, বহুমূত্র এবং প্রায় সর্বপ্রকার পেটের অসুখে দধি বা ঘোল সুপথ্য। বাসি দই বা ঘোল রোগীর পক্ষে অনিষ্টকর।
