পাতা:শুশ্রূষা - শ্যামাচরণ দে.pdf/১৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম পরিচ্ছেদ । YN ৭৭। দুগ্ধ—ইহার মত সৰ্ব্বগুণসম্পন্ন খান্ত আর किछूठे नाझे। জীবন ধারণের পক্ষে যাহা কিছু প্ৰয়োজনীয় সে সমস্তই দুগ্ধে বৰ্ত্তমান আছে । ইহা অতিশয় পুষ্টিকর এবং অপেক্ষাকৃত অধিক পরিমাণে আহার করিলেও সহজে জীৰ্ণ হয় । বন্ধ দুগ্ধ রোগীর পক্ষে অতিশয় উপকারী। দুগ্ধ জাল দিবার সময় একবারমাত্ৰ উথলিয়া উঠিলেই তাঙ্গা নামাইয়া ফেলিবে । ইহাকেই ‘বন্ধ দুগ্ধ বলা যায়। ঠাণ্ডা কিম্বা বাসি দুগ্ধ পান করা কখনও কৰ্ত্তব্য নহে । রুগ্নাবস্থায়ু সর ফেলিয়া দুধ ব্যবহার করা উচিত। ঘন জ্বলের দুধ এবং সর উভয়ই দুষ্পাচ্য কিন্তু পুষ্টিকব। উষ্ণ দুগ্ধ পান করিলে কোষ্ঠ পরিষ্কারের সহায়তা করে। গর্দভ-দুগ্ধ প্ৰায় মাতৃদুগ্ধের তুলা, এজন্য শিশুর পক্ষে উপকারী । গো-দুগ্ধ অপেক্ষা ছাগদুগ্ধ অধিক পুষ্টিকবি। মহিষদুগ্ধ অধিক বলকারক কিন্তু গুৰুপাক ; নারিকেল পিষিয়া লইলে তাত ঠাইতে যে দুগ্ধের ন্যায় পদার্থ নিৰ্গত হয়, তাহাও গো-দুগ্ধেব ন্যায় পুষ্টিকর। ৭৮। দধি-দধি উত্তম খাদ্য বটে, কিন্তু অধিক পরিমাণে ব্যবহার করিলে পীড়া জন্মে। উহাতে অস্ত্ররস থাকাতে পাচক ক্রিয়ার সাহায্য করে। তবে সদ্য প্ৰস্তুত দধি অধিক পরিমাণে আহার করিলেও অনিষ্টের আশঙ্কা নাই ? দুগ্ধের সারভাগ হইতেই দধি উৎপন্ন হইয়া থাকে। ইহা পুষ্টিকর এবং স্নিগ্ধকারকও বটে। লুচি, মাংস ইত্যাদি আহার করিবার পর দধি ভোজন করা উত্তম। ৭৯ । ঘোল-দধি মন্থন করিয়া ঘোল প্ৰস্তুত হইয়া থাকে। ইহা অতি সুখাদ্য, গ্রীষ্মকালে উপাদেয় পানীয় এবং উদরাময়, আমাশয়, বহুমূত্র, জ্বরবিকার প্রভৃতি রোগবিশেষে সুপথ্য। ঘোল অতিশয় লঘুপাক এবং দধির ন্যায় স্নিগ্ধকর ও উপকারী। ঘোল অপেক্ষাকৃত अधिक श्रृंब्रिभाए। थाईल७ अनिई श्श नां ।