সপ্তম পরিচ্ছেদ । 为心公 করিলে কৃমি ও কফ জন্মে এবং বমনোদ্রেক হয়। নূতন মধু পুষ্টিকর ও সারক । পুরাতন মধু মেদ ও স্থূলতাচারী। ইহাতে নানাবিধ দ্রব্যের সারাংশ আছে, এজন্য ইহার সংযোগ জনিত গুণ অতি উৎকৃষ্ট । b-8 | लाल-5ाउँण অপেক্ষা দাল অধিক পুষ্টিকর। ; এমন কি ইহার পুষ্টিকারক শক্তি মাংস অপেক্ষাও অধিক। সকল প্রকার দালের মধ্যে কলাই এবং মুগা সর্বাপেক্ষা লঘুপাক, কিন্তু কঁচা অপেক্ষা ভাজা গুরুপাক । মুগা, মসুর ও খেসারি সর্বাপেক্ষা পুষ্টিকর, তন্মধ্যে মসুর সর্বপ্ৰধান। অধিক পরিমাণে খেসারির দাল ভক্ষণ করিলে পক্ষাঘাত রোগ জন্মিতে পারে। অরচর, ছোলা প্ৰভৃতি অতিশয় বলকারক এবং DBBBDD SS DBDDDD DBDBBDDS SBDBD MB S DBS BB BDYK জন্মিতে পুরে। অরচর |ां शूङ° न छेtव्ल পীড়াদায়ক श् । द5 মুগ এবং মাষ কলাই স্নিগ্ধকর । পুরাতন দাল সহজে সিদ্ধ এবং জীর্ণ T3 R || ৮৫ । মৎস্য-মাংসাভাবে ইহা মন্দ খাদ্য নহে। মৎস্যে অধিক পরিমাণে ‘ফসফরাসী আছে, এজন্য যাহারা অধিক পরিমাণে মস্তিষ্কের চালনা করেন অথবা প্রচুর পরিমাণে মানসিক পরিশ্রম করেন, তাহাদিগের পক্ষে মৎস্য বিশেষ উপকারী। মাগুর, শিঙ্গী ইত্যাদি আঁইশশূন্য মৎস্য এবং কই, খলিশ প্রভৃতি ক্ষুদ্র মৎস্য সুস্বাদু এবং সহজে জীর্ণ হয় বলিয়া রোগীর পক্ষে উৎকৃষ্ট বিবেচনা করিতে হইবে। রোহিত, কাতলা ইত্যাদি অধিক পুষ্টিকর, সুস্বাদু এবং অপেক্ষাকৃত দুষ্পাচ্য। বাটা, বড় পুটি ইত্যাদি শ্বেতবর্ণের মৎস্য সুপাচ্য ও অল্প পুষ্টিকর । অত্যন্ত ক্ষুদ্র মৎস্যাদি সহজে জীৰ্ণ হইতে পারে বটে, কিন্তু অত্যন্ত কঁাটা থাকায় ঐ সকল মৎস্য আহার করিতে বিরক্তিকর এবং কঁাটার সহিত আহার করিলে পেটের অসুখ হইতে পারে। মৌরলা প্রভৃতি ক্ষুদ্র মৎস্যের ঝোল রোগীর
