এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
পাঠোপযোগী রচনামতে ইহাতে সংগহীত হইয়াছে। তিনি বলিতেন, ‘কবিতা দপণমাত্র, তাহার ভিতর কবির অবিকল ছায়া আছে।”(৪) তাঁহার রচনা কবিতা না হইলেও সে রচনার ভিতর তাঁহার ছায়া দেখিতে পাওয়া যায়। বাঙলার যািবক সম্প্রদায় যদি এই পান্তক মধ্যে তাঁহার ছায়া দেখিয়া তাহাকে চিনিতে ও বঝিতে চেন্টা করেন, তাহা হইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের এই উদ্যম ও উদ্দেশ্য সার্থক হইল, বিবেচনা করিব। (৫) (৪) ঈশ্বর গপ্তের কবিত্ব। (৫) ১৯৩৮ খ্রীস্টাব্দে বঙ্কিমচন্দ্রের শতবাষিকী উৎসব উপলক্ষে ডাঃ শ্যামাপ্ৰসাদের উৎসাহে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় হইতে “বণ্ডিকম-পরিচয়” নাম দিয়া বঙ্কিমচন্দ্রের বাণী-সংকলন প্রকাশিত হয়। এই প্ৰবন্ধ তাহারই ভুমিকাস্বরাপ भनऊ श्न। SV)