এবং বাগবাজারের সৌখীন দলের যাঁহারা সম্প্রতি “শামিতিষ্ঠা যাত্ৰা” করিয়াছিলেন, তাঁহাদিগের মধ্য হইতে অভিনেতা বাছাই করা হইল। নাটকের মধ্যে গানের প্রয়োজন হইলে গিরিশচন্দ্রকে অনরোধ করা হইল। ইতিপবে গিরিশচন্দ্ৰ মেসাস এ্যাটকিনসন টিলটন এন্ড কোম্পানীতে বাক-কিপারের কাজ করিবার সময় সাহিত্যিক এবং সংস্কৃতিবান লোক বলিয়া পরিগণিত হইয়াছিলেন। তিনি তৎকালীন প্রচলিত জনপ্রিয় হিন্দী গানের রীতি অনসারে কয়েকটি বাঙলা গান লিখিয়া দিলেন এবং তখনকার রীতি অনসারে একটি প্রস্তাবনাও লিখিয়া ফেলিলেন। তাহা शाळा नाप्रेक छिळल ना । এই সময়ে একজন নািতন অভিনেতার আগমন হওয়ায় বাগবাজার এমেচার কোম্পানীর শক্তি আরও বাড়িয়া গেল। তখনই তাঁহার প্রতিভা দেখিয়া মনে হইয়াছিল যে, ভবিষ্যতে বাঙলা রঙ্গমঞ্চের ইতিহাসে তিনি নাম রাখিয়া যাইবেন। তিনি হইতেছেন প্রসিদ্ধ নাট অধোিন্দশেখর BBDDD S DDD DDD S DDDBD BB DD BBB BBB BBB করিতেন যে, তাহাতে পরিচালক গিরিশচন্দ্র তাঁহাকে সধবার একাদশীর রিহাসালে উপস্থিত হইতে অনরোধ জানাইয়াছিলেন। অধোিন্দশেখরের এই উপস্থিতি গিরিশচন্দ্রের সহিত যে মিলন ঘটাইয়াছিল, তাহাতে এই দাই মনীষীর মধ্যে প্রীতির বন্ধন দঢ় করিয়াছিল, এবং আজিকার দিনে বঙ্গ-রঙ্গমঞ্চের যে উন্নতি দেখা যাইতেছে, তাহার মলে রহিয়াছে এই দই জনের মিলুন। ইতিপবে উভয়পক্ষীয় কয়েকজন বন্ধর নিকট হইতে গিরিশচন্দ্র অধোিন্দর নাট্য-প্রতিভার কথা শনিয়াছিলেন এবং শনিয়াই সানন্দে তাঁহাকে দলভুক্ত করিয়াছিলেন। অধোিন্দ, ছোট ছোট ভূমিকাগলি শিখাইবার ভার লওয়ায়, গিরিশচন্দ্র দিনের বেলায় অফিস ও রাত্ৰিতে রিহাসােল—এইরাপ কঠিন পরিশ্রম হইতে কিছটা। রেহাই পাইয়াছিলেন। অধোিন্দর অসাধারণ অভিনয় শক্তি শীঘ্রই সকলের দন্টিগোচর হইল এবং অরণচন্দ্ৰ হালদার যিনি কেনারামের ভূমিকা করিতেছিলেন, তিনি সানন্দে তাহা অধোিন্দকে ছাড়িয়া দিলেন। তারপরে আসিল ১৮৬৯ সালের (১২৭৫ বঙ্গাব্দের) সমরণীয় সপ্তমী পজার দিন। সেদিন দীনবন্ধর প্রথম সন্ট নাটকের অভিনয় হইল। এবং সেদিন যােবকগণের বহ দিনের মনের আশা ও আকাঙক্ষা ሆS
পাতা:শ্যামাপ্রসাদের কয়েকটি রচনা.pdf/৮৮
অবয়ব