সার্থকতা লাভ করিল। যাঁহারা অভিনয় করিয়াছিলেন তাঁহাদিগের মধ্যে গিরিশচন্দ্র এবং অধোিন্দশেখরকে বাদ দিয়া বিশিস্ট হইতেছেন -নগেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, রাধামাধব কর এবং আমতলাল মখোপাধ্যায়। (ক্যাপেটিন বেল)। ইহারা সকলেই পরবতীকালে বঙ্গরঙ্গমণ্ডের গৌরব ও সৌন্দয বদ্ধি করিয়াছিলেন। এই অভিনয়ের অভূতপবে নাম হইয়াছিল এবং গিরিশচন্দ্রের নিমচাঁদের ভূমিকায় অভিনয় পববতীর্ণ সকল অভিনেতাদের গৌরব মালান করিয়া দিয়াছিল। যদিও মgে এই তাঁহার প্রথম অবতরণ, তথাপি নাটকের অন্তগত প্রচুর ইংরাজি উদ্ধতির সম্পলেট উচ্চারণ এবং তাঁহার দ্বারা প্রধান চরিত্রটির সম্পণে মম-গ্ৰহণ, দশকিবন্দের ভক্তি ও বিসময় উৎপাদনা করিয়াছিল। এই অভিনয়ের কথা বহদিন পর্যন্ত লোকে সমরণে রাখিয়াছিল এবং এখনও অনেকে শ্রদ্ধার সঙ্গে সেই কথা বলিয়া থাকেন। উদ্যোক্তারা সেদিন কিছতেই বঝিতে পারেন নাই যে, যে বীজ খেলার ছলে এবং বনস্পতির রােপ ধরিয়া নানা শাখা-প্ৰশাখায় চারিদিকে বিস্তারিত হইবে। যাহাকে আমরা বাঙলার সাধারণ রঙ্গমঞ্চ বলিয়া থাকি, দীনবন্ধীর “সধবার একাদশী তাঁহারই অগ্রদত, একথা দীনবন্ধকে তাঁহার “শাস্তি-কি-শান্তি’ নাটক উৎসগ করার কালে গিরিশচন্দ্রই বলিয়াছিলেন। সেদিন দীনবন্ধকে বিনমচিত্তে প্ৰণাম জানাইয়া গিরিশচন্দ্ৰ বলিয়াছিলেন, দীনবন্ধই বাঙলা রঙ্গমঞ্চের স্রম্পটা। ১৮৬৯ হইতে ১৮৭o সাল পর্যন্ত এই নাটক কলিকাতার বিভিন্ন স্থানে অন্ততঃ ছয় বার অভিনীত হইয়াছিল। তৃতীয় এবং চতুর্থ অভিনয়ের কথা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। আগেরটিতে নাট্যকার স্বয়ং, তাঁহার কয়েকজন বন্ধ এবং সহরের কয়েকজন বিশিস্ট ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন। তাঁহাদিগের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হইতেছেন, শোভাবাজারের ‘বিজ বাহাদর", কলিকাতা পৌরসভার উপসভাপতি গোপাললাল মিত্র এবং প্রসিদ্ধ চিকিৎসক দােগাদাস করা। “নিমচাঁদের” অভিনয়ে গিরিশচন্দ্রের প্রতিভা দেখিয়া নাট্যকার এতই মন্ধি হইয়াছিলেন যে, তিনি এই বলিয়া গিরিশচন্দ্রকে অভিনন্দিত করিয়াDBDSSieBD D DB BB DDBDB BDBDBBD BD BB DDD bf ○
পাতা:শ্যামাপ্রসাদের কয়েকটি রচনা.pdf/৮৯
অবয়ব