©llo/e দ্বিতীয় কথার আলোচনায় দেখা যায়, ত্রিপুর রাজবংশকে লৌহিত্য বংশীয় বলিবার পক্ষে ইংরেজগণের উক্তিই একমাত্র অবলম্বন ; তস্তিন্ন অন্য কোনও প্রমাণ নাই। দেশীয় ঐতিহাসিকের মধ্যে কৈলাস বাবুই এই উক্তি প্রথম গ্রহণ *footago “Reynold's Tribes of the Eastern Frontier' on করিয়া তিনি ইহাও বলিয়াছেন,— “রেইনল্ড সাহেব লিথিয়াছেন—আকৃতি দ্বারা তিপ্রাগণ খাসিয়াদের ঘনিষ্ট জ্ঞাতি বলিয়া ८दों५ झग्न ।'* এই সকল কথার ভিত্তি বা মূল্য না থাকিলেও অনেকে প্রকৃত তথ্য অজ্ঞাত হেতু ইহার উপর আস্থা স্থাপন করেন। প্রকৃত পক্ষে লোহিত্যগণ বিশ্বামিত্রবংশীয় ; বিশ্বামিত্র, চন্দ্রবংশীয় হইয়াও যোগবলে ব্রাহ্মণ্য গৌরব লাভ করিয়াছিলেন । এরূপ অবস্থায় ত্রিপুর ভূপতিবৃন্দ লৌহিত্য বংশীয় হইলে তাহা স্বীকার করিতে অগৌরবের কথা কিছুই ছিল না। তবে কেন যে নিজের বংশ পরিত্যাগ করিয়া অস্থ্য বংশের নামে পরিচয় দিতে প্রয়াসী হইবেন, তাহা সকলের বোধগম্য হইতে পারে না । কৈলাস বাবু রেইনল্ড সাহেবের উক্তি উদ্ধৃত কবিয়া ত্রিপুরা ও কুকি প্রভৃতির সহিত রাজবংশের আকৃতিগত সাদৃশ্ব বুঝাইতে প্রয়াসী হইয়াছেন ; তিনি চিন্তা করিয়া দেখেন নাই যে, নব আবিষ্কৃত নৃবিজ্ঞান এখনও স্বপ্রতিষ্ঠিত হয় নাই। যাহাদিগকে আমরা বিশুদ্ধ আর্য্য বলিয়া অবিসংবাদিত রূপে স্বীকার করিতেছি, নৃ-বিজ্ঞানের হিসাবে বাছিতে গেলে, তাহদের বংশধরগণের মধ্যে অনেককেই আৰ্য্যসমাজ হইতে বাদ দিয়া অনার্য্য সমাজে নিৰ্বাসিত করিতে হইবে । এই শ্রেণীর অপ্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞামের উপর নির্ভর করিয়া জাতি বিশেষের উপর মত প্রকাশ করিতে যাওয়া সকল স্থলে সঙ্গত হইতে পারে না। বিশেষতঃ ত্রিপুর রাজবংশীয় ব্যক্তিবর্গের আকৃতি সম্বন্ধে পাঁচশত বৎসর পূর্বে রাজমালা যাহা বলিয়াছেন, কৈলাস বাবু তাহ দেখিয়াও দেখেন নাই । নিম্নে সেই বিবরণ দেওয়া যাইতেছে,— “অবশু শরীরে চিকু রহে ত তাহার। গৌরবর্ণ শ্বেত গেীর লক্ষণ হয় তার ॥ অতিদীর্ঘ নাহি হয় নহে অতি থৰ্ব্ব । অভিরূপ মত উচ্চ দর্প মহাগৰ্ব্ব ॥ দীর্থ খৰ্ব্ব নহে নাসা কর্ণ পরিমিত । বদন বৰ্ত্তল প্রায় দীর্ঘ কদাচিত। |-- تحت = arears سطسسـ
- ? कलांग दाबूद्र ब्राछमांग-४भ छ१, १ग्न श्र:, : १ शृः ।
