মধ্য-লীলা ২৫৩ SqSqqq SqqqL qqSq qSqqqq qMqMLL AL LqMLMLML MLMMLLLLLL LSLS LALJLS MLALLLL LLLLLLLLS LALALLLL LLLLLLLAAAA AAALALSALLAAAAALAA AAAALLLLLLLLM LLLA LLLLL LL LLLLLL LALq AAAAS LLLLLSLLL MMALLL LEE AALLA AeeLLLLLS LLLLL S AA LSLALALeS eeLMA0S LL LAAAAALLLAAAASLLALALSLLL LSLAA LLAS করি না ; কারণ, অনুসন্ধান ব্যতিরেকে সুখের অনুভব সম্ভব হয় না। অযাচিত অন্নপানাদির উপভোগে সুখোৎপত্তির দৃষ্টান্তও সঙ্গত হয় না ; কারণ, যাহার অযাচিত অন্নপানাদির উপভোগে সুখ জন্মে, তিনি যে সুখানুসন্ধানরহিত, তাহা কেহই স্বীকার করেন না। কিন্তু সৰ্ব্বথা সুখানুসন্ধানরহিতব্যক্তির অন্নপানাদির উপভোগে সুখানুৎপত্তি বাধ্য হইয়াই স্বীকার করিতে হয়। জাগ্ৰন্দবস্থায় বিষয়ান্তরে অভিনিবিষ্ট ব্যক্তির বিষয়ান্তরের অনুভবাভাবি সৰ্বজনপ্ৰসিদ্ধ। সুমুপ্তির ত কথাই নাই। ব্ৰজদেবীগণ সদাই তুৱীয় অবস্থায় অবস্থিত বলিয়া তাহাদিগের স্কুল, সুন্ম ও কারণের অনুভব থাকে না । তঁহারা নিত্য তুরীয় অবস্থায় থাকিয়া স্কুলসুন্মাদির কোন সমাচারই রাখেন না । এক্ষণে এরূপ আপত্তি হইতে পারে যে, তঁহাদিগের স্কুলসূক্ষ্মাদির অনুভব না থাকিলেও, তুৱীয় শ্ৰীকৃষ্ণের অঙ্গসঙ্গজনিত সুখবিশেষের অনুভব হউক { এরূপ আপত্তি আমরা ইষ্টা পত্তি মনে করি। তুৱীয়স্থ ব্ৰজদেবীগণ তুরীয় শ্ৰীকৃষ্ণের অঙ্গসঙ্গজনিত সুখবিশেষের অনুভব করেন, ইহা আমরা অস্বীকার করি না। তবে ঐ সুখ যে এই সুখ নহে, উহা যে প্ৰাকৃত সুখ নহে, পরন্তু সম্পূর্ণ অপ্ৰাকৃত, তাহা অবশ্য স্বীকাৰ্য্য। যেরূপ স্থলে পুঞ্জীভূত জ্ঞান ও তৎপ্রকার হইতে সুক্ষ্মে পুঞ্জীভূত জ্ঞান ও তৎপ্রকার ভিন্ন, যেরূপ সুক্ষ্মে পুঞ্জীভূত জ্ঞান ও তৎপ্রকার হইতে কারণে পুঞ্জীভূত জ্ঞান ও তৎপ্রকার ভিন্ন, তদ্রুপ তুৱীয়ে বা সিদ্ধদেহে পুঞ্জীভূত জ্ঞান ও তৎপ্রকার পূর্বোক্ত ত্ৰিবিধ জ্ঞান ও তৎপ্রকার হইতে সম্পূর্ণ বিভিন্ন। সুখ জ্ঞানবিশেষ। অতএব সিদ্ধদেহসম্পন্ন ব্ৰজদেবীগণের তুরীয় শ্ৰীকৃষ্ণের অঙ্গসঙ্গজনিত সুখের অনুভব যে স্কুলাদিংস্পৰ্শজনিত সুখানুভব হইতে সম্পূর্ণ বিভিন্ন, ইহা স্থির। উহা সমাধিসুখ হইতে বা ব্ৰহ্মানুভবজনিত সুখ হইতেও স্বত্ত্ব। সাধারণ ব্ৰজদেবীগণের প্ৰেম হইতে আবার শ্ৰী রাধাপ্রেমের বিশেষ উৎকৰ্য আছে। সাধারণ ব্ৰজদেবীগণ শ্ৰীকৃষ্ণকে পাইয়া শ্ৰীকৃষ্ণের অঙ্গসঙ্গ পাইয়া আর কোন দিকে চাহিলেন না, আনন্দে বিভোর হইয়া গেলেন । শ্ৰী রাধা। কিন্তু সেরূপ বিভোর হইলেন না। শ্ৰীরাধা দেখিলেন, প্রত্যুেক গোপীর পার্থেই এক এক কৃষ্ণ এবং ঠিক সেইরূপ সাধারণভাবে তাহার পার্থেও এক কৃষ্ণ রহিয়াছেন। এই দেখিয়াই শ্ৰী রাধার মান হইল, তিনি মানিনী হইয়া রাস ছাড়িয়া গেলেন। শ্ৰীরাধিক ছাড়িয়া গেলেন, চন্দ্ৰহারের সুত্র ছিাড়িয়া গেল, চন্দ্ৰসকল ইতস্ততঃ বিচ্ছিন্ন হইয়া গেল । শ্ৰী রাধাও শ্ৰীকৃষ্ণ অভিন্নাত্মা। শ্ৰীরাধিক চলিয়া গেলেই শ্ৰীকৃষ্ণও চলিয়া গেলেন, রাসমণ্ডল ভাঙ্গিয়া গেল । শ্ৰীরাধিক রাসমণ্ডল
