RRR কৃষ্ণপ্ৰেমময় গদাধর, পণ্ডিতের ভক্তপ্ৰিয়ত্ব-- গদাধর-পণ্ডিতের দেখি” প্ৰেমজল । বড় গ্ৰীত বাসে’ তাসে বৈষ্ণবসকল ॥ ৯৮ ৷৷ আ-শৈশব কৃষ্ণেতর-বিষয়-বিরক্ত গদাধরের প্রতি পুরীর স্নেহ— শিশু হৈতে সংসারে বিরক্ত বড় মনে। ঈশ্বরপুরীও স্নেহ করেন তাহানে ॥ ৯৯ ৷৷ শ্ৰীশ্ৰীচৈতন্যভাগবত গদাধরকে স্ব-কৃত-গ্ৰন্থাধ্যাপনগদাথার-পণ্ডিতেরে আপনার কৃত । পুথি পড়ায়েন নাম কৃষ্ণলীলামৃত” ॥ ১০০ ৷৷ অধ্যয়নাধ্যাপনান্তে নিমাইর পুরী-বন্দনার্থ গমন পড়াইয়া পড়িয়া ঠাকুর সন্ধ্যাকালে। ঈশ্বরপুরীরে নমস্করিবারে চলে ॥ ১০১ ৷৷ আত্মবিৎ বৈষ্ণব কখনও প্রাপঞ্চিক-বৰ্ণাশ্ৰমধৰ্ম্মের অন্তৰ্গত বলিয়া আপনাকে স্বীকার করেন না। শ্ৰীগৌরসুন্দর ‘নাহং বিপ্ৰো ন চ নরপতিঃ”-শ্লোক এবং ‘তৃণাদপি সুনীচেন”- শ্লোকে এই কথাই বৰ্ণাশ্রমাবস্থিত বদ্ধজীবকুলকে উপদেশ দিয়াছেন। শৌক্রি, সাবিত্র্য, দৈক্ষ্য,-এই জন্মত্রয়ে যে প্ৰাপঞ্চিক জাতি-পরিচয়, উহা কৰ্ম্মপথের যাত্ৰিগণের পরিচয় মাত্র। আত্মবিদ ভগবদ্ভক্তের ঐ প্রকার পরিচয়ে কোন অভিনিবেশ নাই, যেহেতু পুৰ্ব্ব হইতেই তঁহাদের হরিকাথায় শ্রদ্ধার উদয় দেখিতে পাওয়া যায়। বিশেষতঃ দশ নামপরাধের অন্যতম “অহংম্মম-ভাধ’ কোন ভক্তি-পথের পথিকের সম্ভাবনা নাই। মানব বদ্ধভাবাপন্ন হইয়া আপনাকে গুণত্ৰয়ের অন্তৰ্গত বিবেচনা করেন। রজস্তমোভাবিত্যক্ত সাৰগুণা-স্বভাব মানবের পরিচয়ে এবং ক্রিয়ায় ‘ব্ৰাহ্মণাত্ব’ লক্ষিত হয়, রজঃসত্ত্ব-স্বভাবে-ক্ষত্ৰিয়ত্ব, সত্ত্বস্তম-স্বভাবে-বৈশ্যত্ব, রাজস্তম-স্বভাবে-শূদ্র ত্ব এবং তমাে-বিচারে অপশূদ্র বা মেচ্ছতার অভিমান ঘটে। শ্ৰীভগবান গীতায় বলিয়াছেন,- ‘গুণকৰ্ম্মর বিভাগ-ক্রমেই আমি চারিটী বৰ্ণধৰ্ম্মসম্বন্ধি বিচার প্ৰবৰ্ত্তন করিয়াছি।” এই বিচারানুসারে বর্ণবিভাগে শূদ্রের KBDD DDDDDSDiBDDSBB DBDDBDBDSS mDLDBuB সংস্কারলাভের অধিকারী, কিন্তু শূদ্ৰ-সৰ্ব্বসংস্কারাভাবিবিশিষ্ট,- উৰাহ-সংস্কারে তাহার যোগ্যতা প্রদত্ত হইয়াছে মাত্র। যেরূপ “তৃণাদপি সুনীচ’ শব্দের প্রয়োগে প্ৰাপঞ্চিৎ ও ইিতমানরাহিত্য উদ্দিষ্ট হয়, সেই প্রকার বর্ণাভিমান-পরিত্যাগকারী বৈষ্ণবগণও, আপনাদিগকে ‘নীচজাতি’ বা ‘শুদ্ৰাধম’ প্ৰভৃতি HDD BuT DDD S SDD q q DB DDu আপনাদিগের প্রাপঞ্চিক-শ্রেষ্ঠত্বের অভিমান করেন, কিন্তু ठेवश्र्-जब्रागैौव्र भप्नांशऊ अख्यिान ७ शाश्-आळाब उाष्ट्रश्न নহে। কাৰ্ম্মি-সন্ন্যাসী--"নিরাশীনির্ণমজিয়া”, জ্ঞানি-সন্ন্যাসী আপনাকে “নারায়ণ’ বলিয়া অভিমান করেন, কিন্তু ত্ৰিদণ্ডী বৈষ্ণব-সন্ন্যাসীকে অপরে নারায়ণা ভিন্ন বলিয়া অভিবাদন করিলেও তিনি তদুত্তরে ‘দাসোহিন্মি’-শব্দের উচ্চারণ করিয়া থাকেন। তিনি-প্রাপঞ্চিক অভিমান-শূন্য। সুতরাং তিনি ই গুরু-সন্ন্যাসীর ন্যায় জগতের নিকট মৰ্য্যাদা-ভিক্ষু নহেন। তাই বলিয়া অৰ্ব্বাচীনকুল বৈষ্ণব-সন্ন্যাসীর বিদ্বেষমুখে তাহাকে অসম্মান করিলে সাধারণ-স্মৃতিশাস্ত্রেও তাহার প্রায়শ্চিত্তব্যবস্থা আছে। বৈষ্ণবেতর সন্ন্যাসী সমল পারমহংস্তা-ধৰ্ম্মে উন্নীত হইবার প্রযত্ন করেন, কিন্তু বৈষ্ণব-সন্ন্যাসী সহজপারমহংস্য-ধৰ্ম্মে অবস্থিত। শ্ৰীপুরীপাদ নিতান্ত-দৈন্যাভরে শ্ৰীঅদ্বৈতপ্রভুর নিকট তদীয় চরণ প্রার্থ হইয়াই আগমন করিয়াছেন, বলিলেন । পাঠান্তরে,-“বিপ্ৰাধম” ৷৷ ৭৬ ৷৷ মুকুন্দের প্ৰেমময়ী গীতিতে পুৰীপাদের হৃদয় আৰ্দ্ধ হইল। তাহাতে সাত্বিক ভাব-বিকারসমূহ লক্ষিত হইল। আনুকরণিক ঢঙ্গ-সম্প্রদায় সহজ-বৈষ্ণবের অপ্ৰাকৃত অবস্থার কৃত্ৰিম অনুকরণ করিতে গিয়া যে সকল নৈসৰ্গিক পিচ্ছিল অশ্রদ্ধারা বর্ষণ করেন, তদ্বারা তঁহারা ভক্তজনের সঙ্গ বর্জন করিয়াই থাকেন। লোকসংগ্রহের জন্য যাহাদের হৃদয় কঠিন অশ্মসারময়, তাহারা স্বীয় অযোগ্যতা অনুভব করিয়া কৃত্ৰিম কপটBDD BBD DBDBBDSSiSiD DBuDuuB BBSDDD tc চতুর্থ শ্রমি-দর্শনে গৃহস্থগণের অভিবাদন-বিধি ধৰ্ম্মশাস্ত্রে BBDBSBuiDDDBDBD BDDBDBKBBDBDD DS বৈষ্ণব-সন্ন্যাসীকে নমস্কার করিলেন। শ্ৰীগৌরসুন্দর চতুর্দশভূবনপতি হইলেও এবং শ্ৰীঈশ্বরপুরীর নিকট হইতে পরবৰ্ত্তি- - সময়ে দীক্ষাগ্ৰহণ-লীলার অভিনয় করিলেও, স্বরূপ-বিচারে फ्रेञ्चंतश्रूौ-वैtशोन्नशन्नद्रशे ५कखन छ्ठाषांख्र ॥ ४७ ॥ সিদ্ধপুরুষের প্রায়,-মহাভাগবততুল্য। “প্ৰায়’ শব্দে এরূপ বুঝিতে হইবে না যে, শ্ৰীগৌরসুন্দরকে দর্শন করিয়া
