পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৪৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

rete-ey've গর্তস্থিত জীবের অনুশোচন ও কৃষ্ণস্তুতিতখনে সে স্মরিয়া করে অনুতাপ । স্তুতি করে কৃষ্ণেরে ছাড়িয়া ঘন শ্বাস ৷৷ ২১০ ৷৷ “রক্ষ, কৃষ্ণ ! জগৎ-জীবের প্রাণনাথ! তোমা’ বই দুঃখ-জীব নিবেদিবে কা”ত ৷৷ ২১১৷৷ ऊङिः ७१ भूJ-7थङि°ांश्छुद्ध्न ) न पृथं८ऊ ( বর্ণিততয়া ন আলক্ষ্যতে, অন্যেযাং লব্ধ প্ৰতিষ্ঠানাং কা বাৰ্ত্তা, তৎ) যদি স্বয়ং ব্ৰহ্মা ( লোকপিতামহঃ চতুৰ্ম্মৰ্থঃ অপি ) বদেৎ ( তৎশাস্ত্ৰং পঠেৎ, বর্ণয়েৎ, শ্রাবয়েৎ, ইত্যার্থ, তথাপি ) তৎ শাস্ত্ৰং ন এব। ( কদাচিদপি কথমপি ন ) শ্ৰোতব্যং ( কৈরপি পুংভিঃ শ্ৰবণাৰ্থং ভবতি ) ৷ ১৯৬৷৷ অনুবাদ। যে শাস্ত্রে বা পুরাণে একমাত্ৰ শ্ৰীহরিভক্তিই মুখ্যতাৎপৰ্য্যরূপে দৃষ্ট হয় না, সাক্ষাৎ চতুৰ্ম্মৰ্থও যদি সেই পাস্ত্ৰ বর্ণনা করিয়া শুনাইতে আসেন, তাহা হইলেও কখনই কোন প্রকারেই তাহা কাহারও শ্রবণ করা উচিত।ানহে ॥১৯৬৷৷ প্রকৃতপ্ৰস্তাবে কৃষ্ণভক্ত চণ্ডাল-কুলোদ্ভূত হইলেও তঁহারই ব্ৰাহ্মণোত্তমতা এবং ব্ৰাহ্মণকুলোৎপন্ন অসদবুত্তিজীবী BDBDDSDBDu KBDBt LDBBDD DBBLuDuDBDSS SDDSLS সামান্য-বুদ্ধিতে তঁহাদের উভয়ের দর্শন – নিষিদ্ধ। রুচি, বৃত্তি স্বভাব বা লক্ষণানুসারেই তাহদের বর্ণ-নিৰ্দেশ বিধেয় -ইহাই সমগ্ৰ শ্রুতি-স্মৃতি-পুরাণেতিহাস-পঞ্চরাত্ৰাদি শাস্ত্রের अलि७2ग्रि ७ किसृिg । ”আৰ্জবং ব্ৰাহ্মণে সাক্ষাৎ শূদ্রোহনার্জবলক্ষণঃ। গৌতমন্বিতি বিজ্ঞায় সত্যকামমুপানয়ৎ ৷”-(ছান্দোগ্যে মাধব ভাষ্যDBD DBDSDuDBDJDDBDSS BBGS SuBD S0 DBDBD DBBBDB এবং শূদ্রে কুটিলতা বৰ্ত্তমান। হারিক্ৰমত গৌতম। এইরূপ গুণ বিচার করিয়াই সত্যকামকে উপনয়ন বা সাবিত্ৰ্য-সংস্কার ॐपांन कब्रिग्रांछिलन ।।” SLuK SDDYDBBDD S DD BDLDD S SDDS (-ব্ৰঃ সুঃ ১৩৪৪ ) ; এবং “নাসে পৌত্রায়ণঃ শূদ্রঃ শুচান্দ্ৰৰণামেৰ হি শূদ্ৰাহ্ম।” (—ঐ পূৰ্ণপ্রজ্ঞমাধ্বভাষ্য)। “রাজা পৌত্ৰায়ণঃ শোকাচ্ছন্দ্ৰেতি মুনিনোদিতঃ। প্ৰাণ विशंभरां*]ांवां९ •ब्र१ श्र्वभवांश्र्विांन॥' (-ां१ंद्रां)। A 8 SS যে করয়ে বন্দী, প্ৰভু! ছাড়ায় সে-ই সে। সহজ, মৃতেরে, প্ৰভু! মায়া কর’ কিসে ৷৷ ২১২ ৷ ধন-পুত্ৰ-রসে গোঙাইলু জনম। না ভজিলু তোর দুই অমূল্য চরণ ॥২১৩৷৷ যে-পুত্ৰ পোষণ কৈলু অশেষ বিধৰ্ম্মে। কোথা বা সে-সব গোল মোর এই কৰ্ম্মে ৷৷ ২১৪৷৷ অর্থাৎ ‘শোকদ্বারা যিনি দ্রবীভূত, তিনিই শুদ্র”। পদ্মপুরাণে লিখিত হইয়াছে যে, “রাজা পৌত্ৰায়ণ ক্ষত্ৰিয় श्ल७ (नाहकब्र बननों श्७ग्राम्र १शकभूनि-क हूँक 'भूल' दलिब्रा क शिऊ ह३ग्रांछन। ५३ ११कभूनि श्ऊ ७था विश्व লাভ করিয়া পরামধৰ্ম্ম প্ৰাপ্ত হইয়াছেন।” “যত্ৰৈত লক্ষ্যতে সৰ্প বৃত্তং স ব্ৰাহ্মণ: স্মৃতিঃ । ষত্ৰৈত্যয় ভবেৎ সর্প তং শূদ্ৰমিতি নির্দিশেৎ ॥” (-মঃ ভাঃ বিঃ পঃ »०:२७) अर्थी९ 'cश न* ! पैांशंद्र खांत्र-श्वडांत्र cथ যাইবে, তিনিই ‘ব্রাহ্মণ’ বলিয়া কথিত । যাহার ব্ৰাহ্মণস্বভাব না থাকে, তাহাকে ‘শূদ্র’ বলিয়া নির্দেশ করিবে ।” “এবঞ্চ সত্যাদিকং যদি শূদ্রোইপ্যাস্তি, তহি সোইপি ব্ৰাহ্মণ এব। স্তাৎ * * শূদ্রলক্ষ্মকােমাদিকং ন ব্রাহ্মণে হস্তি, নাপি ব্ৰাহ্মণ লক্ষ্মশামাদিকং। শূদ্রোহস্তি। শূদ্রোহপি শমাস্থ্যপেতে ব্ৰাহ্মণ এব, ব্ৰাহ্মণোহুপি কামাদ্রাপেতং শূদ্র এব।” ( -भः ऊॉः वः °ः »♛ ०||२०.२७ (८क नौव्9ौक) ।। অর্থাৎ, “এইরূপ সত্যাদি লক্ষণ যদি শূদ্রেও থাকে, তাহা হইলে তিনিও নিশ্চয়ই ব্ৰাহ্মণ-মধ্যে পরিগণিত হইবেন। কামাদি শূদ্রের লক্ষণসমূহ ব্ৰাহ্মণে থাকিতে পারে না, আবার শমনি ব্রাহ্মণ-লক্ষণ শূদ্রমধ্যে থাকে না। শূদ্রকুলোদ্ভূত-ব্যক্তি যদি শৰ্মাদিগুণ দ্বারা ভূষিত থাকেন, তাহা হইলে নিশ্চয়ই তিনি ‘ব্রাহ্মণ’। আর ব্রাহ্মণ-কুলোদ্ভূত ব্যক্তি যদি কানাদি গুণযুক্ত হন, তাহা হইলে তিনি নিশ্চয়ই ‘শূদ্ৰ', - এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নাই।” “শৃন্দ্রে চৈতন্তুবেল্লক্ষ্মং দ্বিজে তাঁচ ন বিস্তুতে। নবৈ শূদ্রো ভবেৎ৷ শূদ্রো ব্ৰাহ্মণো ন চ ব্ৰাহ্মণঃ ॥” (-মঃ ভাঃ শাঃ পঃ ১৮৯৮) । অর্থাৎ, “শৃন্দ্ৰে যদি বিপ্ৰ-লক্ষণ দেখা যায় এবং ব্ৰ'ষ্মণে যদি শূদ্র-লক্ষণ উপলব্ধ হয়, তাহা হইলে শূদ্র ‘পূদ্র’-বাচ্য হয় না এবং ব্ৰাহ্মণ ‘ব্ৰাহ্মণ’ হইতে পারে না ।”