পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৯০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

الموسومو প্রভুর সকলকে নিশ্চিন্তে কৃষ্ণ-সংকীৰ্ত্তনার্থ 可忆而叫一 किे 5िशु। बांईि, कब्र कुरaजश्कौर्डन। তোরা কি না দেখা-হের ফিরে সুদৰ্শন৷” ১৪১৷৷ “শুনিয়া প্রভুর বাক্য সর্ব ভক্তগণ। আনন্দে লাগিলা সবে করিতে কীৰ্ত্তন ॥১৪২৷৷ ভক্তরক্ষক সুদৰ্শন নিত্য বিবাজমান থাকায় কাহারও ভক্ত লঙ্ঘন-সামর্থ্য নাই ব্যপদেশে মহাপ্ৰভু কহেন সবারে। “নিরবধি সুদর্শন ভক্তরক্ষা করে ॥১৪৩৷৷ যে পাপিষ্ঠ। বৈষ্ণবের পক্ষ হিংসা করে। সুদৰ্শন-অগ্নিতে সে পাপী পুড়ি’ মরে ॥১৪৪৷৷ বিষ্ণু-চক্ৰ সুদৰ্শন রক্ষক থাকিতে। কা’র শক্তি আছে ভক্তজনেরে লঙিঘতে।” ১৪৫৷৷ এই মত শ্ৰীগৌরচন্দ্রের গোপ্যকথা। তান কৃপা য’রে সেই বুঝয়ে সৰ্ব্বথা ॥১৪৬৷৷ গ্রহণের লীলা প্রদর্শন করেন নাই। তিনি স্বয়ং সৰ্ব্বক্ষণ লক্ষাধিক কৃষ্ণনাম গ্রহণের আদর্শ প্ৰদৰ্শন কবিয়া কৃষ্ণেব উদ্দেশ্যে বিপ্ৰব্রুব-পাচিত অন্ন-সমূহ সমৰ্পণ করিয়া গ্ৰহণ কবিতেন, পাছে বিপ্ৰব্রুবসম্প্রদাষ তাইকে বিপ্ৰব্ৰবেবী অনাদরকারী বলিয়া চিবনারকে পতিত হয়, এই অপবাধ হইতে বক্ষা করিবাব জন্যই তিনি তাৎকালিক অবৈষ্ণবোচিত স্মৰ্ত্তাচার-স্বীকাব-লীলা প্ৰদৰ্শন করিয়াছিলেন । বস্তুতঃ লক্ষেশ্বরের নৈবেদ্য ব্যতীত কৃষ্ণ কখনও অন্য কিছু গ্ৰহণ করেন না-এই পাবমার্থিক বিচােবই মহাপ্ৰভু প্ৰদৰ্শন করিয়াছেন। মহাভাগবতগণ প্ৰত্যাচাই লক্ষণাম গ্ৰহণ কবেন। এবং হরি গুৰু-বৈষ্ণব-প্ৰসাদ-ব্যতীত আর কিছুই গ্ৰহণ করেন না ; সুতবাং ভক্তমুখে অস্বন্দিত মহাপ্ৰসাদ বিশেষই পারমূর্থিক ভোজ্য। ইত্যর ভোজ্য বা মলমূত্রের byta VojigJ o ov 棘 বিবৃতি। বিশুদ্ধ-বিষ্ণুসেবা-নিবত ব্ৰাহ্মণগণই তাহাব প্রিয়। তাহাদের সন্তোষ-বিধানার্থ তদাশ্ৰিত বিপ্ৰব্ৰািব-বর্গেব গ্লেবায় আঁধিকার প্রদান ತೆಗ್ದ! ফ্রানুলীলার একটি সুপূির্ব প্রকার ভেদ। কিন্তু তাই বলিয়া মূঢ়গণের ন্যায়ঃ মাৰ্থ** Satissyster সংকীৰ্ত্তন করিতে কবিতে প্ৰভুব উৎকল-দেশে 2(< \g at 5t-vict are:- হেনমতে মহাপ্ৰভু সন্ধীৰ্ত্তন-রাসে। প্ৰবেশ হইলা আসি’ শ্ৰীউৎকল-দেশে ॥১৪৭৷৷ উত্তরিলা গিয়া নৌকা শ্ৰীপ্ৰয়াগ-ঘাটে। নৌকা হৈতে মহাপ্ৰভু উঠিলেন ভটে ॥১৪৮৷৷ wiy(7 (2(q- প্ৰবেশ করিলা গৌরচন্দ্র ওড়দেশে। ইহা যে শুনিয়ে সে ভাসিয়ে প্ৰেম-রাসে ॥১৪৯৷৷ আনন্দে ঠাকুর ওড়দেশ হই’ পাের। সৰ্ব্ব-গণ-সহিত হইল নমস্কার ॥১৫০৷৷ গঙ্গাঘাটে প্রভূর স্নানসেই স্থানে আছে তা’র ‘গঙ্গা-ঘাট’ নাম। ভহি গৌরচন্দ্ৰ প্ৰভু করিলেন স্নান ॥১৫১৷৷ যুধিষ্ঠির-স্থাপিত ‘মহেশ’ তথি আছে। স্নান করি ভঁারে নমস্করিলেন পাছে ॥১৫২৷৷ ভোজন পবিত্যাগপূর্বক অস্পৃশ্য অনিবেদিত দ্রব্যগ্ৰহণ বা অশুদ্ধ-জানেব নিবেদনাভাসকে ‘নৈবেদ্য” বলিয়া গ্ৰহণকে কখনও অনুমোদন করিতে হইবে না। ॥১০৯৷৷ বিবৃতি । অৰ্বাচীন জনগণ রাঢ় দেশেব শৃগাল-বাসুদেবকে ও বর্তমান সমযের বঙ্গদেশস্থ নানা কৰ্ম্মফল বাধ্য জীবগুলিকে "ঈশ্বব’, ‘বিশ্বগুরু", "সমন্বয়াচাৰ্য্য', 'যুগাচাৰ্য' প্রভৃতি নামে আৰোপিত কবিয়া যে মূঢ়তা দেখায়, উচ্ছা! তাহাদের দুর্বল শক্তিরই পবিচয়। পঞ্চোপাসনা-মূলে যে নির্বিশেষবিচাবি, তৎফলেই কলিকালে মানবে দেবারোপবাদ ক্রমশঃ গজিয়া উঠিয়াছে। কিন্তু স্বযংরূপ কৃষ্ণচন্দ্ৰ স্বীয় শ্ৰীচৈতন্যলীলা জীবের কৃষ্ণপ্ৰেম-বিতরণেব জন্য প্ৰকট কবিয়াছিলেন। তঁহার অনুকরণে মানবে দেবারোপ-চেষ্টা নির্মুদ্ধিতার পরিচয় মাত্র। স্বয়ংরূপ কৃষ্ণচন্দ্র কলুষিতচিত্ত জনগণকে তঁাহাব উপদেশক-লীলামসী গৌরলীলার উপলব্ধি করিবার শক্তি দেন না । শ্ৰীনিত্যানন্দের অনুগ্রহ-ব্যতীত কাহাবও শ্ৰীগৌরসুন্দরকে সেবা কবিবার অধিকার নাই, বুঝিবার অধিকার নাই এবং কৃষ্ণপ্ৰেম পাইবারও अस्क्रिांश भांडेa३३8॥