পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্য শিক্ষামৃত.djvu/১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

थशय दूट । পীড়া সৰ্ব্বদাই আছে। শীত উষ্ণ ইত্যাদি নানাবিধ কষ্ট। ঐ সমস্ত কষ্ট নিবৃত্তি করিতে গেলে, অনেক শারীরিক ক্লেশ স্বীকার করিয়া অর্থ উপার্জন করিতে হয়। গৃহ নিৰ্ম্মাণাদি না করিলে থাকা যায় না। বিবাহ করিয়া সস্তানাদি উৎপত্তি করিতে হয়। ক্রমশঃ বৃদ্ধ হইলে আর কিছুই ভাল বোধ হয় না। ইহার মধ্যে অন্যান্য লোকের সহিত বাদ বিসস্বাদ ইত্যাদি কাৰ্য্যে অনৈক যন্ত্রত হইয়া থাক্কে- সংক্ষেপত: সংসারে অমিশ্ৰ সুখ বলিয়া পদার্থ নাই। দুঃখ ও অভাব সকলের ক্ষণিক নিবৃত্তিকে লোকে সুখ বলিয়া মনে করে। এরূপ সংসারে বর্তমান থাকা আমাদের পক্ষে কষ্টকর। পরমেশ্বরের বৈকুণ্ঠধাম পাইলে আর অনিত্য সুখ দুঃখ কিছুই থাকিবে না। অজস্র নিত্যানন্দ লাভ করিতে পারিব। অতএব পরমেশ্বরের তুষ্টিসাধন করাই আমাদের কর্তব্য । যে সময়ে মানবের জ্ঞানোদয় হয় সেই সমস্ক হইতেই পরমেশ্বরের তুষ্টি সাধনে প্ৰবৃত্ত হওয়াই শ্রেয়। আপাততঃ, আমরা সংসাবের সুখভোগ করি, পরে বৃদ্ধাবস্থায় ঈশ্বরের তুষ্টসাধন করিব এরূপ মনে করিলে কিছুই হইবেন । সময় অতি দুল্ল ভ। যে দিন হইতে কৰ্ত্তব্য বোধ হয়, সেই দিন হইতে তাহা সাধন করিতে যত্ন পাওয়া আবশ্যক। বিশেষতঃ মানব জীবন অত্যন্ত দুল্লভ ও অস্থির। কোনদিন মৃত্যু হইবে তাহা বলা যায়না । বালক কালে পরমেশ্বরের সাধন হইতে পারেন। এরূপ মনে করা অনুচিত। আমরা ইতিহাসে দেখিতেছি যে ধ্রুব ও প্রস্লাদ অত্যন্ত শৈশব অবস্থায় পরমেশ্বরের প্ৰসাদ লাভ করিয়াছিলেন । যদি কোন মানব কোন কাৰ্য্য করিতে সক্ষম হইয়া থাকে, তবে মানব মানেই যত্ন করিলে সেই কাৰ্য্য সাধন করিতে পাধিবে, ইহাতে সন্দেহ কি? বিশেষত: যাহা প্রথম বয়স হইতে, অভ্যাস করা যায় তাহা ক্ৰমশ: স্বভােব স্বরূপ হইয়া পড়ে । পরমেশ্বকের তুষ্টসাধন করিবার জন্য অবস্থা ভেদে মানবগণ যে যত্ন করেন। তাহার চরিটী কারণ দেখা যায় ;-ভয়, আশা, কৰ্ত্তব্য-বুদ্ধি ও রাগ। নরকভয় অর্থাভাব, পীড়া ও মৃত্যুকে ভয় করিয়া পরমেশ্বরকে র্যাহারা ভজনা করেন তােহাৱা । DB BDBD BBDBtgD SDBB gBD DBB BB DDBB DDDBBDBD DtSDDD লাভ করত বিষয় সুখ প্ৰাৰ্থন। পূর্বক হরি ভজন করেন। তাইরি। আশা দ্বারা : চালিত হইয়া ঈশ্বর সাধন করেন বলিতে হইবে । কিন্তু ঈশ্বর সাধনে এতই BB BDBK DDSDD S SBD KKSD DB D KSSEBLBLB KDSSDD SKSLB BB BDBDDS