পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্য শিক্ষামৃত.djvu/৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՀԵ शैशै?5एछन; क्रिाभूङ । এবং কৰ্ম্ম করিতে গেলে প্ৰত্যবায় হয় । বিবাহ কাৰ্য্যে শরীরের যোগ্যতা সংসার নির্বাহের সামর্থ্য ও দাম্পত্য ব্যবহারের উপযোগী মানস সংস্কার ইত্যাদি যোগ্যতাকে উৎপন্ন করে। এইরূপ যে কাৰ্য্য করিতে ইচ্ছা হইবে তাহার অধিকার অগ্ৰে নিৰ্ণয় করা উচিত। অধিকার দুই প্রকার অর্থাৎ স্বভাব-গতি-অধিকার এবং অবস্থা গড়; অধিকার। মানব জীবনকে তিন ভার্গ বিভক্ত করা যায়, অর্থাৎ শিক্ষা কাল, কাৰ্য্য কাল ও বিশ্রাম কাল। যে কাল পৰ্যন্ত মানবগণ বিদ্যোপার্জন করে সে পৰ্যন্ত তাহদের শিক্ষা কাল। ঐ কালে গ্রন্থালোচনা, সঙ্গ ও অপরের কৰ্ম্মাদি দর্শন এবং উপদেশ গ্ৰহণ করত যে প্রবৃত্তি যাহার প্ৰবল হইয়া পড়ুে সেই প্রবৃত্তিকে ঐব্যক্তির স্বভাব বলে। যে বংশে জন্ম হয়। সেই বংশানুসারে প্রায়ই আলোচনা, উপদেশ ও সঙ্গ ঘটনা ক্ৰমে বংশীয় স্বভাব উপদেশ ও সঙ্গ ভিন্ন প্রকার ঘটয়া থাকে তাহাতে বংশ ব্যতিক্রম্ন স্বভাবও অনেক স্থলে লক্ষিত হয় । ফলকথা। এই যে শিক্ষা কাল সমাপ্ত হইলে কাৰ্য্য কালের প্রাকৃকালে যে, ব্যক্তির যে স্বভাব লক্ষিত হয় তাহাই তাহাঁর স্বভাব। বিজ্ঞান সহকারে র্যাহারা বিষয় বিভাগ করিতে সক্ষম সেই চিন্তাশীল পুরুষের স্বভাবকে চারিপ্ৰকার বলিয়াছেন । যথা:- ’ ১। ব্ৰহ্ম স্বভাব। ৩ । বৈশ্য স্বভাব। २ । भय यटiद । ৪ । শূদ্র স্বভাব। যে স্বভাব হইতে অন্তরেন্দ্ৰিয়ের নিগ্ৰহ, বাহ্যেন্দ্ৰিয়ের দমন, সহিষ্ণুতা গুণ, শুদ্ধাচার, ক্ষমা, সরলতা, জ্ঞানালোচনা এবং ঈশারাধনা ইত্যাদি বিষয়ে প্রবৃত্তি জন্মে সেই স্বভাবকে ব্ৰহ্ম স্বভাব বলিয়া স্থির করা হইয়াছে। যে স্বভাব হইতে বীরত্ব, তেজ, ধারণাশক্তি, দক্ষতা, যুদ্ধে নির্ভরতা, দান, জগৎ রক্ষা, জগৎশাসন ও ঈশ্বর পূজা ইত্যাদি গুণ সকল নিস্থত হয়, সেই, স্বভাবকে ক্ষত্র স্বভাব বলু যায়। যে স্বভাব হইতে কৃষিকাৰ্য্য, পশুপালন ও বাণিজ্য প্রবৃত্তি উদিত হয়। সেই স্বভাবই বৈশ্য স্বভাব। (श श्रृंटों কেবল পর সেবার দ্বারা নিজের উদর পালন প্ৰবৃত্তি উদিত ; হয় সেই স্বভাবকে শূদ্র স্বভাব বলে। কর্তৃব্যাকৰ্ত্তব্য বোধ রহিত, ন্যায়াচরণ বিরত, সৰ্ব্বদা কলহ প্রিয়, নিতান্ত স্বার্থপর, উদর সর্বস্ব, বিবাহ বিধি শূন্য ব্যক্তিদিগের স্বভাব অস্ত্যঙ্গ। সেই