পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

**छध अब्रिटळ्म ६शाञ्बाश्री जटच्ण जब“थञ“णश्रब्बग्न ठाजट७क्रा আহারের পর ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ছোট খাটটিতে বিশ্রাম করিতেছেন। ঘরে লোকের ভিড় বাড়িতেছে। বাহিরের বারান্দাগুলিও লোকে পরিপািণ । ঘরের মধ্যে ভক্তেরা মেঝেতে বসিয়া আছেন ও ঠাকুরের দিকে একদম্পেট চাহিয়া আছেন। কেদার, সরেশ, রাম, মনোমোহন, গিরীন্দ্র, রাখাল, ভবনাথ, মাল্টার ইত্যাদি অনেকে ঘরে উপস্থিত। রাখালের বাপ আসিয়াছেন ; তিনিও ঐ ঘরে বসিয়া আছেন। একটি বৈষ্ণব গোস্বামীও এই ঘরে উপবিস্ট। ঠাকুর তাহাকে সম্বোধন করিয়া কথা কহিতেছেন। গোস্বামীদের দেখিলেই ঠাকুর মস্তক অবনত করিয়া প্রণাম করিতেন—কখন কখন সম্মখে সাটাঙ্গ হইতেন। [नाञ-आशज्रा मा अनुब्राण–अञाश्रिज] শ্রীরামকৃষ্ণ—আচ্ছা, তুমি কি বল ? উপায় কি ? গোস্বামী—আজ্ঞা, নামেতেই হবে। কলিতে নাম-মাহাত্ম্য। শ্রীরামকৃষ্ণ–হাঁ, নামের খাব মাহাত্ম্য আছে বটে। তবে অনুরাগ না থাকলে কি হয় ? ঈশ্বরের জন্য প্রাণ ব্যাকুল হওয়া দরকার। শুধু নাম করে যাচ্ছি কিন্তু কামিনীকাঞ্চনে মন রয়েছে, তাতে কি হয় ? z “বিছে বা ডাকুর কামড় অমনি মন্ত্রে স্বারে না—ঘটের ভাবরা দিতে হয়।” গোস্বামী-—তা হলে অজামিল ? অজামিল মহাপাতকী, এমন পাপ নাই, যা সে করে নাই। কিন্তু মরবার সময় নারায়ণ’ বলে ছেলেকে ডাকাতে উদ্ধার হয়ে গেল । 尊 ( & শ্রীরামকৃষ্ণ—হয় তো অজামিলের পবজন্মে অনেক কম করা ছিল। আর আছে যে, সে পরে তপস্যা করেছিল। “এ রকমও বলা যায় যে, তার তখন অলিতমকাল। হাতীকে নাইয়ে দিলে কি হবে, আবার ধলা-কাদা মেখে যে কে সেই! তবে হাতীশালায় ঢোকবার আগে যদি কেউ ঝলে ঝেড়ে দেয় ও স্নান করিয়ে দেয় তা হ’লে গা পরিকার থাকে। “নামেতে একবার শািন্ধ হলোঁ; কিন্তু তার পরেই হয়ত নানা পাপে লিপ্ত হয়। মনে বল নাই; প্রতিজ্ঞা করে না যে, আর পাপ করব না। গঙ্গা সনানে পাপ সব যায়। গেলে কি হবে ? লোকে বলে থাকে, পাপগুলো গাছের উপর থাকে। গঙ্গা নেয়ে যখন মানুষটা ফেরে, তখন ঐ পরানে, পাপগুলো গাছ থেকে ঝাঁপ দিয়ে ওর ঘাড়ের উপর পড়ে। (সকলের হাস্য) । সেই পরোনো