পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ψ) Ο ääीक्लबकृषकधाञख-२ग्न छाग [ ১৮৮৩, ৮ই এপ্রিল হিংসারপ তাহে সে উদরে কৃমি, মিছে কাজে ভ্ৰমি সেই হয় ভূমি, রোগে বাঁচি কি না বাঁচি ত্বন্নামে অরচি দিবা শবরী ॥ শ্রীরামকৃষ্ণ—ত্বন্নামে অরচি! বিকারে যদি অরুচি হল, তা হলে আর বাঁচবার পথ থাকে না। যদি একটা রচি থাকে, তবে বাঁচবার খরব আশা। তাই নামে রচি। ঈশ্বরের নাম কত্তে হয় দগের্ণনাম, কৃষ্ণনাম, শিবনাম, যে নাম বলে ঈশ্বরকে ডাক না কেন ? যদি নাম কত্তে অনুরাগ দিন দিন বাড়ে, যদি আনন্দ হয় তা হলে আর কোন ভয় নাই, বিকার কাটবেই কাটবে। তাঁর কৃপা হবেই হবে। [आब्ज्रीब्रक छज्ञ ७ टक्धान स्त्रील्ल–ब्रेश्वबङ्ग अन ८न८थन] “যেমন ভাব তেমনি লাভ। দুজন বন্ধ পথে যাচ্ছে। এক জায়গায় ভাগবত পাঠ হচ্ছিল। একজন বন্ধ বল্লে, ‘এসো ভাই, একটা ভাগবত শুনি! আর একজন একটা উকি মেরে দেখলে। তার পর সে সেখান থেকে চলে গিয়ে বেশ্যালয়ে গেল। সেখানে খানিকক্ষণ পরে তার মনে বড় বিরক্তি এলো। সে আপনা আপনি বলতে লাগলো, ধিক আমাকে ! বন্ধ আমার হরিকথা শনছে, আর আমি কোথায় পড়ে আছি! এদিকে যে ভাগবত শনছে, তারও ধিক্কার হয়েছে। সে ভাবছে, আমি কি বোকা! কি ব্যাড় ব্যাড় করে বকছে, আর আমি এখানে বসে আছি! বন্ধ আমার কেমন আমোদ আহমাদ করছে ; এরা যখন মরে গেল, যে ভাগবত শুনেছিল, তাকে যমদত নিয়ে গেল; যে বেশ্যালয়ে গিছিল, তাকে বিষ্ণদন্ত বৈকুণ্ঠে নিয়ে গেল। _ “ভগবান মন দেখেন। কে কি কাজে আছে, কে কোথায় পড়ে আছে তা দেখেন না। ভাবগ্রাহী জনাদন।" . چه “কত্তাভজারা মন্ত্র দিবার সময় বলে এখন ‘মন তোর। অথাৎ এখন সব তোর মনের উপর নিভর করছে। “তারা বলে, যার ঠিক মন, তার ঠিক করণ তার ঠিক লাভ + “মনের গণে হনুমান সমুদ্র পার হয়ে গেল। আমি রামের দাস’ ‘আমি রামনাম করেছি, আমি কি না পারি! এই বিশ্বাস। [zकन अॅथ्बब्रमश्वनि इग्न ना ? ‘ज्रश्र' बध्नन्थिब्र छना] “যতক্ষণ অহঙ্কার ততক্ষণ অজ্ঞান। অহঙ্কার থাকতে মুক্তি নাই। “গর্গলো হামমা হামমা করে, আর ছাগলগালো ম্যা ম্যা করে। তাই ওদের কত যন্ত্রণা। কৰায়ে কাটে; জনতো, ঢোলের চামড়া তৈয়ার করে। যন্ত্রণার শেষ নাই , হিন্দিতে হাম’ মানে আমি, আর ম্যায় মানেও আমি। আমি ‘আমি করে বলে কত কম ভোগ। শেষে নাড়ী ভুড়ি থেকে ধনরেীর তাঁত তৈয়ার করে। তখন ধনরীর হাতে ‘তুহল তুহিন বলে, অর্থাৎ “তুমি তুমি ’ তুমি তুমি বলার পর তবে নিস্তার! আর ভুগতে হয় না।