পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

निबज्रीम्न अब्रिट्झन পৰে কথা—শ্রীরামকৃষ্ণের প্রেমোন্মাদ ও রপদশন' শ্রীরামকৃষ্ণ—উঃ, কি অবস্থাই গেছে! প্রথম যখন এই অবস্থা হলো দিন-রাত কোথা দিয়ে যেত, বলতে পারি না। সকলে বললে, পাগল হ’লো। তাই ত, এরা বিবাহ দিলে। উন্মাদ অবস্থা --প্রথম চিন্তা হলো, পরিবারও এইরুপ থাকবে, খাবে দাবে। শবশবাড়ী গেলাম, সেখানে খুব সংকীৰ্ত্তন। নফর, দিগম্বর বড়িয্যের বাপ এরা এলো ! খুব সংকীৰ্ত্তন। এক একবার ভাবতুম, কি হবে। আবার বলতুম মা, দেশের জমীদার যদি আদর করে, তা হ’লে বঝেবো সত্য। তারাও সেধে এসে কথা কইতো। [ऋबाँकथा-नद्गन्नब्रौनन्छा, ७ कूधाब्रौन:ख्ञा-ब्राश्रव्नौजा मयनिগড়ের মাঠে বেলন দশন—শিহোড়ে রাখাল-ভোজন— छानबाङाद्वब्र प्रथट्टब्रब्र नदण्ग बाण ] “কি অবস্থাই গেছে। একটা সামান্যতেই একেবারে উদ্দীপন হয়ে যেত। সন্দেরী পজো কল্পমে ! চোঁদ বছরের মেয়ে। দেখলাম সাক্ষাৎ মা । টাকা দিয়ে প্রণাম কল্পমে। “রামলীলা দেখতে গেলাম। একেবারে দেখলাম, সাক্ষাৎ সীতা, রাম, লক্ষণ, হনুমান, বিভীষণ । তখন যারা সেজেছিল, তাদের সব পজা করতে লাগলম। to “কুমারীদের এনে তখন পজো কত্তম, দেখতুম, সাক্ষাৎ মা । “একদিন বকুলতলায় দেখলাম, নীল বসন পরে একটি মেয়ে দাঁড়িয়ে, বেশ্যা। দপ করে একেবারে সীতার উদ্দীপন। ও মেয়েকে ভুলে গেলাম ; .কিন্তু দেখলাম, সাক্ষাৎ সীতা লঙ্কা থেকে উদ্ধার হয়ে রামের কাছে যাচ্ছেন। অনেকক্ষণ বাহ্যশান্য হয়ে সমাধি অবস্থা হয়ে রইল। “আর একদিন গড়ের মাঠে বেড়াতে গিছলাম। বেলন উঠবে—অনেক লোকের ভিড় । হঠাৎ নজরে পড়ল, একটি সাহেবের ছেলে,“গাছে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। ত্রিভঙ্গ হয়ে । যাই দেখা, অমনি শ্রীকৃষ্ণের উদ্দীপন । সমাধি হয়ে গেল। வி, * > “শিওড়ে রাখাল ভোজন করালাম । তাদের হাতে হাতে সব জল পান দিলাম! দেখলাম সাক্ষাৎ ব্রজের রাখাল। তাদের জলপান থেকে আবার খেতে লাগলম! “প্রায় হ:শ থাকতো না। সেজো বাবা জানবাজারের বাড়ীতে নিয়ে দিন কতক রাখলে। দেখতে লাগলম, সাক্ষাৎ মার দাসী হয়েছি। বাড়ীর মেয়েরা আদবেই লজা করতো না। যেমন ছোট ছেলেকে বা মেয়েকে দেখলে কেউ 决哥一8 {)