পাতা:ষট্‌ত্রিংশ সাম্বৎসরিক উপহার.pdf/৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

仓之 সাশ্ব সরিক স্ট্র পঙ্গীর । যে সকল মহৎ কাৰ্য্য পর্যালোচনা করিয়া মুক্ত কণ্ঠে প্রসংশ করিয়া থাকি, বিশ্ব-কৰ্ম্ম বিশ্বাধিপতির বিশ্ব-কর্য্যের তুলনায় সে সমুদয় কিছুই নছে। অতি স্থায় শ্যামবর্ণ দুৰ্ব্বাদল অবধি উজ্জ্বল নীলবর্ণ গগন মণ্ডল পৰ্য্যন্ত সমস্ত বস্তুই সেই মহামহিমার্ণব মহেশ্বরের অপর মহিমা প্রচার করিতেছে । অসীম-প্রায় প্রশস্ত মহাসাগর, অত্যুন্নত বনাকীর্ণ গিরি-প্রস্থ, শত-পদ-বিশিষ্ট সহঅ-শাখ বটবৃক্ষ, দিবাকরের উদয়াস্ত কালের আশ্চর্য সৌন্দর্য, সুধাকর পূর্ণচন্দ্রের পরম রমণীয় অনিৰ্ব্বচনীয় শোভা এ সমুদায় অবলোকন ও স্মরণ করিলে কাহার অন্তঃক্ষরণ পরমেশ্বরের প্রেমনীরে নিমগ্ন না হয় ? তিনি আমারদিগকে জ্ঞানরত্ন প্রদান করিয়া কত জ্ঞানই প্রদর্শন করিয়াছেন । সুকুমার স্নেহ-বৃত্তি ও বিশুদ্ধ কারুণ্য-স্বভাব স্বষ্টি করিয়া কত স্নেহ ও কক্ত করুণাই প্রকাশ BBBBBBS BBBBBBB BBBBB BBBBB BBB BBBS কি আশ্চৰ্য্য অপক্ষপাতিত গুণই প্রচার করিয়াছেন । চক্ষুঃ এক এক নিমিষে তাহার কত মহিমাই প্রত্যক্ষ করিতেছে ! আমারদের প্রতিবারের নিশ্বাস-ক্রিয় তাহার কত স্নেহই প্রকাশ করিতেছে! প্রাণস্বরূপ সমীরণের এক এক হিল্লোল র্তাহার কত করুণাই প্রদর্শন করিতেছে! হে জগদীশ ! যে স্থানে যে পদার্থ অবলোকন করি, ভাতাই তোমার করুণরসে অভিষিক্ত দেখি । যে স্থানে গমন করি, সেই স্থানেই তোমাকে প্রত্যক্ষবৎ দেদীপ্যমান দেখিতে পাই । যদি পৰ্ব্বত-শিখরে আরোহণ করি, সেখানেও তুমি বিদ্যমান রহিয়াছ। যদি গভীর গহ্বরে প্রবেশ করি, নে থানেও তুমি বিরাজ করিতেছ। মহাসাগরকে সম্মুখবৰ্ত্তি করিয়া ত লয় তটেই দণ্ডায়মান হই, আর নদী তীরন্থ প্রশস্তশাখ বৃক্ষ-স্থাতেই বা শয়ন থাকি, সৰ্ব্বত্রই তুমি রাজত্ব করিতেছে। তোমার জ্ঞানময় নেত্র অন্ধকারকেও জ্যোতির ন্যায় দর্শন করিতেছে। ँमिङ्गिः পক্ষে ভামসী নিশ্নার নিবিড় অন্ধকার ও মধ্যয় কালেক্ট্রগরিষ্কৃত দিবালোক উভয়ই তুল্য। এই অখণ্ড ব্ৰহ্মাণ্ডের প্রত্যেক পরমাণু নিয়ত তোমার পরিচয় প্রদান করিতেছে । - . . . . . . -