পাতা:সংবাদপত্রে সেকালের কথা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৭৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৭৩০ sসংবাদ পত্রে মেকালের কথা BB BBDD BBBB BBB DDBB BBBBB BDDD BBB S BS BDDDS DDDD BBBDDD (****) fosto A Code of Gentoo Laws ston isos of * দুঃখের বিষয়, দুই দুইবার ভাষান্তরিত হইবার ফলে গ্রন্থখানি মূল সংস্থত হইতে কিছু পৃথক্ হইয় পড়িয়াছিল। এই জন্য একখানি বিশুদ্ধ ও প্রামাণিক হিন্দু ব্যবস্থা-পুস্তকের অভাব রহিয়া গেল । সে-অভাব পূরণের জন্য অগ্রণী হইলেন—সার উইলিয়ম জোন্স । কলিকাতা সুপ্রীম কোর্টের জজ সার উইলিয়ম জোন্স বঙ্গদেশে এশিয়াটিক সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা। BBBBBBB BB BBBB BBB BBB BBB BBBBBB BBB BBBB S BBB C BBD BBBD BB BBBS BB BBBB BBB BBB BB BBBBB BB BBBB BB BBS দুরূহ কায্যের সম্পূর্ণ উপযুক্ত ছিলেন । তিনি এই কাৰ্য্যভার গ্রহণ করিয়া ১৭৮৮ সনের ১৯এ মার্চ গবর্ণর-জেনারেল লর্ড কর্ণওয়ালিসকে একখানি দীর্ঘ পত্র লেখেন । পত্রখানিতে আছে,— “হিন্দু ও মুসলমানদের বিধিব্যবস্থাসমূহ প্রধানতঃ সংস্কৃত ও আবী—এই চুই কঠিন ভাষার নিগড়ে আবদ্ধ। খুব কম ইউরোপীয়ই এই ভাষা শিখিবে, কারণ ইহা দ্বারা তাহাদের পার্থিব কোন লাভ হইবে না । অথচ বিচার-সম্পর্কে যদি আমরা কেবল দেশীয় ব্যবহারজীব ও পণ্ডিতগণের মুখাপেক্ষী হইয়া থাকি, তাহা হইলে তাহাদের দ্বারা যে প্রবঞ্চিত হইতে থাকিব না, সে-বিষয়ে নিশ্চিতরূপে কিছু বলা যায় না । য়ুষ্টিনিয়ানের ( রোম-সম্রাট ) আদেশে সঙ্কলিত, রোমীয় ব্যবস্থাশাস্ত্রকে আদর্শ করিয়া যদি আমরা এদেশীয় বিজ্ঞ ব্যবহারজীবদের স্বারা হিন্দু ও মুসলমান ব্যবহারশাস্ত্রের একখানি পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ সঙ্কলিত করাই, এবং তাঙ্গার নিভুল ও যথাযথ ইংরেজী অনুবাদ এক এক খণ্ড সদর দেওয়ানী আদালত ও সুপ্রীম কোর্টে রাথিয়া দিই, তাহা হইলে প্রয়োজন-মত বিচারকের এই গ্রন্থ দেখিতে পারিবেন ; ফলে পণ্ডিত বা মৌলবীরা আমাদিগকে ভুল পথ দেখাইতেছে কি-না, তাহ ধরা সহজ হইবে । আমরা কেবল উত্তরাধিকার এবং চুক্তি-সংক্রান্ত আইনগুলি সঙ্কলন করাষ্টতে চাই, কারণ এই দুষ্ট শ্রেণীর মামলাই সচরাচর বেশী হয় ।" ( ১৯ মার্চ, ১৭৮৮ ) , লর্ড কর্ণওয়ালিস এরূপ আইন-গ্রন্থের প্রয়োজনীয়তা বুঝিতে পারিয়া, গ্রন্থ-সঙ্কলনের সমুদয় ব্যয়ভার রাজকোষ হইতে বহন করিতে স্বীকৃত হইলেন । সার উইলিয়মের তত্ত্বাবধানে ও নির্দেশ-মতে কাজ আরম্ভ হইয়া গেল। হিন্দু আইন-সারসংগ্রহের জঙ্ক নিযুক্ত হন (১) রাধাকান্ত শৰ্ম্ম—-পাণ্ডিত্য ७ बछ् সদগুণের আধার বলিয়া বাংলা দেশের আপামরসাধারণের পূজ্য। (১) সৰ্ব্বর তিওয়ার (পাঠান্তরে সৰ্ব্বর ) ; ইনি বিহারী পণ্ডিত,—পূৰ্ব্বে পাটন কাউন্সিলের অধীনে কাৰ্য্য করিয়াছিলেন। ব্যবহারশাস্ত্রে সুপণ্ডিত বলিয়া স্বদেশবাসীর নিকট অত্যন্ত সম্মানের পাত্র । " সৌভাগ্যক্রমে অল্পদিন পরেই সার উইলিয়ম জোন্স এক মহাপণ্ডিতের সন্ধান পাইলেন । ইনি হুগলী জেলার ত্রিবেণী গ্রাম নিবাসী, বাংলার অদ্বিতীয় পণ্ডিত জগন্নাথ তর্কপঞ্চানন । তর্কপঞ্চানন সম্বন্ধে গবর্ণর-জেনারেল কর্ণওয়ালিসের মন্তব্যে প্রকাশ,— - “গবর্ণর-জেনারেল বোর্ডকে জানাইতেছেন যে, হিন্দু ও মুসলমান মাইন-সারসংগ্ৰহ