৪৭২ চল্লি সুসমাচারের রচনাকাল ও অবিকলতা । প্রমাণ প্রস্তাব উল্লেখ করি; ঈশ্বরের সহায়তাদ্বারা এই তিন বিষয় অকাট্যৰূপে সাব্যস্ত করণে ক্লতসকল্প হইতেছি । ১ । চারি সুসমাচার প্রেরিতগণের সময়ে রচিত छ्ड ! ২। যে চারি জন শিষ্যের নামে চারি সুসমাচার নির্দিষ্ট আছে, তাহারা যথার্থই সেই গ্রন্থগুলির রচক ছিলেন। ৩। আদিমকালীন যে চারি সুসমাচার রচিত হইয়াছিল, তাহ অপরিবর্তিত হইয়া অবিকলৰূপে আমাদের হস্তগত হইয়াছে।” আমরা যে পৃথকৃ২ করিয়া এই তিনটা প্রস্তাব স্বতন্ত্রৰূপে আন্দোলন করিব তাহা নয় ; আন্দোলনের শিরোভাগে তাহা উল্লেখ করাতে আমাদের श्रीभां★नांद्र ठिमनैि ७एझश्रा এই, আমাদের সমুদায় প্রমাণ প্রভাবের মীমা’সার পরিশেষে কোন ২ বি. প্রসঙ্গ } ষয় দৃঢ় সিদ্ধান্ত হইবে, পাঠকগণ * আমরা বাহুল্য ভয়ে সুধু চারি সুসমাচারের কথা উথপন করিতেছি ; কিন্তু বাস্তবিক বাইবেলের সমুদায় গ্রন্থের অবিকলতাসুচক ছুরি ২ অকাট্য প্রমাণ অাছে; কিন্তু সে সকলই প্রয়োগ করিতে গেলে, এক স্বতন্ত্র বৃহৎ পুস্তকখানিতে পরিণত হইবে। আর ঈদৃশী বিষ্কৃত সমালোচনা প্রায় অনাৱশ্যক বোধ হইতেছে, যেহেতুক চারি সুসমাচার খ্ৰীষ্টিয় ধর্মের মুলস্বরূপঃ ইহাঙ্গের সত্যভায় বাইবেলের অন্যান্য গুস্থ সকল অবলম্বিত আছে ; তবে যুলাংশ রক্ষিত হইলে, শাখা, প্রশাখা, পঙ্গবাদিও রক্ষিত হইবে।
