পাতা:সফল ভবিষ্যদ্বাণী.pdf/৫২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চারি সুসমাচারের রচনাকাল ও অবিকলতা। ৪১৫ উল্লেখ করিতেছি, তাহা অতি গুৰুতর। পরমেশ্বর যে কি অভিপ্রায়ে সুধু চারি সুসমাচার প্রণয়ন করাইলেন, ইহা নিম্পন্ন করিতে আমরা ব্যস্ত নহি ; কিন্তু উক্ত উদাহরণদ্বারা নিশ্চয়ই প্রমাণিত হইতেছে যে, আইরিনীউসের সময়ে সুধু চারি প্রকত সুসমাচার সর্বত্রেই প্রচলিত ছিল ; এবং তদানীন্তন লোকেরা সেই চতুষ্টয় গ্রন্থ নিৰ্বিরোধে ঈশ্বরদত্ত শাস্ত্র বলিয়া নির্দেশ করিত । উল্লিখিত উদ্ভাবন যে কেবল আইরিনীউসের নহে, কিন্তু সমুদয় খ্ৰীষ্টিয়ান লোকদের অনুভব, তাহার ভূরি ২ প্রমাণ আছে। বিশেষতঃ তৎসময়ে সুসমাচারচয় যে বিশেষ উপাধিতে লক্ষ্য হইত, তদ্বারাই ইহা প্রতিপন্ন করা যাইতেছে । সেই চারি গ্রন্থ “হমলগৌমেন” নামে বিখ্যাত হইতে লাগিল । এই গ্রীক শব্দের অর্থ এই, সৰ্বত্রেই গ্রাহ্য তথসময়ে সুষমা- 년g बीक्लङ । এই বাক্যটী তৎকালে :": চারি সুসমাচার ভিন্ন আর কোন *开等“更赛r等 砷- अरइड्रे প্রয়োগিত द्रृङ्गेख না। હરે শ্বিল। , বিষয়ে এক মহাপণ্ডিত লেখেন যে, * আদিমকালীন খ্ৰীষ্টিয়ানদের মধ্যে, সৰ্বত্রে আর সৰ্বকালে, সমুদয় চারি সুসমাচার প্রচলিত ছিল; তদানীন্তন পৃথিবীর কোন এক স্থলে যে সুধু এক সুসমাচার ব্যবহৃত হইত, কিম্ব এক স্থানে স্বতন্ত্র । 2 U. 2 -