পাতা:সফল ভবিষ্যদ্বাণী.pdf/৫৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪৯৮ চারি সুসমাচারের রচনাকাল ও মৰিকলন্ত । প্রচারকগণও তাহীদের ভ্রান্তির নিরাকরণে তত্বই উদ্যোগী হইলেন। এবন্দ্রকার ধৰ্ম্মযুদ্ধ হওয়াই আক্ষেপের বিষয় সন্দেহ নাই; কিন্তু কৰুণাময় পরমেশ্বর অন্যান্য মনুষ্যক্লত অনিষ্ঠাহইতে যাদৃশ মনুষ্যের নিষ্ঠা সম্পাদন করেন, এই বিষয়েও তিনি তাদৃশ করিয়াছেন। যদি মণ্ডলীর মধ্যে কিছুই ম: মতভেদ কিছুই বিতপ্ত না উপ::: স্থিত হইত, তাহা হইলে ধর্মের కు ' পদার্থ এত বিচক্ষণৰূপে বিচাজৰিকলন্ত । রক্ষ{ রিত क्रुझेऊ नां ; शश्राँम সকলে বিনা হইল। তর্কে কোন বিষয়ে স্বীক্লত হন, তখন, কি জানি, সকলের অজ্ঞাতসারে কোন না কোন গুপ্ত ভ্রম তাহাদের মতে নিহিত থাকিতে পারে ; কিন্তু চতুৰ্দ্দিগে বাগযুদ্ধ হইলে, আর বিতণ্ডাকারীরা পরস্পর পরম্পরের বিষয়ে সতর্ক থাকিলে, তখন ধূর্ত ব্যক্তিদ্বারা প্রতারণাযুক্ত ছল নিবেশিত হওয়াই প্রায় অসম্ভব। আদিম মণ্ডলীর মধ্যে যে দলাল হইয়াছিল, তদ্বারা চতুষ্টয় সুসমাচারের অবিকলতা এক প্রকারে রক্ষা হইয়াছিল, কারণ এক দল যদি রুত্ৰিম সুসমাচার প্রবেশ করিতে উদ্‌যুক্ত হইত, অপর দলস্থ ব্যক্তিরা অবিলম্বেই তাহাদের প্রতারণা প্রকাশ করিত; আবার যদি অন্যেরা ৰমতের সন্ধিত সুসমাচার মিলাইৰার জন্যে উহার