,শ্ৰীভাস্যম্। । [ ১প, ১ [ باند আত্মনি বিজ্ঞানস্বরূপে দেবাদিরূপবিবিধভেদ-হেতুভূতকৰ্ম্মাখ্যাজ্ঞানে পরব্রহ্মধ্যানেনাত্যন্তিকনাশং গতে সতি, হেত্বভাবাদসন্তং পরস্মাদ ব্রহ্মণ}আত্মনো দেবাদিরূপং ভেদং কং করিমৃতীত্যর্থঃ । ‘অবিদ্যা-কৰ্ম্মসংজ্ঞান্যা” ইতি হত্ৰৈবোত্তম্ ॥৯৩৷ “ক্ষেত্ৰজ্ঞঞ্চাপি মাং বিদ্ধি” ইত্যাদিনান্তৰ্য্যামিরূপেণ সৰ্ব্বস্তাত্মতয়ৈকাভিধানম্। অন্যথা, “ক্ষরঃ সৰ্ব্বণি ভূতানি কূটস্থোইক্ষর উচ্যতে।” “উত্তমঃ পুরুষত্ত্বন্যঃ” (ঃ) { গীত০, ১৫১৬-১৭ ] ইত্যাদিভির্বিরোধঃ অন্তৰ্য্যামিরূপেণ সৰ্ব্বেষামাত্মত্বং তত্রৈধ ভগবতা অভিহিতমৃ,-- “ঈশ্বরঃ সৰ্ব্বভূতানাং হৃদেশেই ন তিষ্ঠতি ॥” [ গীতা, ১৮৬১ ] “সৰ্ব্বস্য চাহং হৃদি সন্নিবিষ্ট ॥” [ গীতা, ১৫১৫ ] ইতি চ। সমুৎপন্ন। [ বিভেদ-জনকে শ্লোকের ভাব বলা হইতেছে- জ্ঞানরূপী আত্মাতে যে, দেবতা মনুষ্য ও পশু-পক্ষী প্রভৃতি ভেদ উপস্থিত হয়, কৰ্ম্মরূপ অজ্ঞানই তাছার হেতু ; সেই কৰ্ম্মরূপ অবিদ্যা পরব্রহ্মেব ধ্যানের দ্বারা অত্যন্ত রূপে বিনাশ প্রাপ্ত হইলে পর, পরব্রহ্ম হইতে আত্মার যে, দেবাদিরূপ বিভাগ, কারণ না থাকায় তাহাও তখন অসৎ হইয়া যায়--থাকে না , সুতরাং তখন সেই অসং বিভাগ আর কে সমূৎপাদন করিবে ? অর্থাৎ জাবও ব্রাহ্মর বিভাগ যখন অসত্য,--কেবলই কল্পিত, তখন কারণীভূত অজ্ঞান না থাকিলে কে আর সেই ভেদ জন্মাষ্ট্ৰবে? এই প্রকরণেই অব্যবহিত পুৰ্ব্বে কৰ্ম্মসংজ্ঞক অবিদ্যাকে ব্রহ্মের অপর अंख्’ि दश। श्ब्रltछ् ॥२७॥ २8 । ‘श्रामांtकशे मणिद्रौtब्र ८भयक्ष रुबिध्न छामि८९, ३७Iामि वांदा झाप्रl *** ভগবানও অন্তৰ্য্যাম্বিন্ধপেষ্ট সৰ্ব্ব আত্মায় আপনার একত্ব নির্দেশ ক'রয়াছেন। অর্থাৎ একই ব্ৰহ্ম সকলের মধ্যে মন্ত্যামিরূপে অবস্থান করিতেছেন; তাই তাছাকে সৰ্ব্বভূতে ক্ষেত্ৰঞ্জলে এক বলা হইয়াছে। এইরূপ অর্থ স্বীকার না করিলে সমস্ত ভূক্তবর্গকে ক্ষর' আর কুটুথব্ৰহ্মকে ‘অক্ষর বলা হয় " কিন্তু উত্তম পুরুষ (ব্রহ্ম) উক্ত ক্ষরও অক্ষর হইতে ভিন্ন বা পৃথক। ইত্যাদি বাক্যের সহিত বিরোধ উপস্থিত হয়। ব্রহ্ম যে, অন্তৰ্য্যামিরূপেষ্ট সৰ্ব্বভূতের আত্মা এ কথা ভগবান সেখানেই বলিয়াছেন, ংে অর্জুন! পরমেশ্বর সর্বভূতের হৃদয়গ্রা" बांग करद्रन ' ७१ ‘श्राभि नर्सङ्गठद्र झनरब्रहे अ१शन रुब्रि ' श्राद७ আছে, - - - --- - - - -ー一て (৯) পরমান্ধুেতু্যুদাহৃত: ইত্যয়মংশোংপি (গ) চিতি পুস্তকে উপলভ্যতে।
