" ቚb”° अश्वगाथा ভগবৎস্বরূপের যে কর্তৃত্বের কথা বলা হইল, উহার অর্থ প্রাদুর্ভাবঘ্নিতৃত্ব-কল্পয়িত্বত্ব নহে ; ) ( কেন না, ঐ শক্তিসকল ভগবৎস্বল্পপনিষ্ঠ-আগন্তুক নহে )। ছান্দোগ্য ऎलॆ*निश्च६ বলেন,- এই পুরুষ মনােময়, প্রাণশরীর, তেজোরূপ, সত্যসঙ্কল্প, আকাশস্বরূপ, সৰ্ব্বকৰ্ম্ম, সৰ্ব্বগন্ধ, সৰ্ব্বারস, সৰ্ব্বব্যাপী, বাক্য রহিত ও অনপেক্ষ ( e', ७२8२ )। ‘মনোময়’ বলার তাৎপৰ্য্য এই যে, এই পুরুষ পরিশুদ্ধ মন দ্বারা সংগ্ৰাহ। @tqifihးf. DB B DBuB u BBS DB BD BB BBDBB BBBBBSS BDBDE BBD DDBB DDBBBS SASJSJ . A. অপ্রাকৃত স্বীয় অসাধারণ নিরতিশয় কল্যাণাস্তোতনশীল রূপবিশিষ্ট বলিয়া ইনি নিরতিশয় - দীপ্তিযুক্ত। ‘আকাশাত্মা’-আকাশের স্থায় সূক্ষ্মী স্বচ্ছ রূপ অথবা অন্তান্ত কারণ-সকলের আত্মীভূত বলিয়াই ইহঁকে আকাশাত্মা বলা হইয়াছে। অথবা যিনি নিজেকে প্রকাশ করেন এবং অপরকেও প্রকাশ করেন, তিনি মোকাশাত্মা | ইনি "সৰ্ব্বকৰ্ম্ম৷”-যাহ করা হয়, তাহাই কৰ্ম্ম ; সকল জগৎ ইহঁার কৰ্ম্ম বা সকল ক্রিয়াই যাহার-এই অর্থে ইনি সৰ্ব্বকৰ্ম্ম৷ “সৰ্ব্বকাম”- যাহা কামনা করা যায়, তাহাই কাম-ভোগ্যাভোগ্য উপকরণ-নিবাহ। পরিশুদ্ধ সৰ্ব্ববিধ কামনাসমূহ তাহাতে বৰ্ত্তমান্ন-তাই তিনি- সৰ্ব্বকাম ।--তিনি চ সৰ্ব্বগন্ধ ও সৰ্ব্বারস,-“অশব্দ অস্পৰ্শ” ইত্যাদি শ্রুতিতে গন্ধাদির যে নিষেধ করা হইয়াছে, সে নিষেধ প্রাকৃত গন্ধাদি সম্বন্ধে অর্থাৎ তাহাতে প্ৰাকৃত গন্ধাদি নাই । (তবে কিরূপ গন্ধ আছে, এ স্থলে তাহারই ব্যাখ্যা করা হইতেছে) সেই শ্ৰীভগবানে অসাধারণ, অনিন্দ্য, নিরতিশয় কল্যাণাস্পদ, স্বভোগ্যাহঁ সৰ্ব্ববিধ গন্ধরস বিদ্যমান, (, তাই তিনি সৰ্ব্বগন্ধ-সৰ্ব্বারস)। অতঃপরে শ্রুতির উপসংহারে বলা হইয়াছে-“সৰ্ব্বমিদমভ্যাত্তিম” অর্থাৎ এই সকল কল্যাণকর গুণসমূহ শ্রুতিতে স্বীকৃত হইয়াছে। “ভূক্ত ব্ৰাহ্মণ।” এ স্থলে ভুক্ত পদটি যেমন কর্তৃবাচ্যে ভক্ত প্রত্যয় করিয়া সিদ্ধ হইয়াছে ( ইহার অর্থ-ষে ব্ৰাহ্মণ ভোজন করিয়াছেন, তিনি ভুক্ত-ব্রাহ্মণ) এ স্থলে অভ্যাত্তি’ পদটিও সেইরূপ কর্তৃবাচ্যে ভক্ত-প্রত্যয়সিদ্ধ। অপিচ ইনি অবাকী’-বাক্ শব্দের অর্থ উক্তি। যাহার বাক্য’ নাই, তিনি অবাকী, অর্থাৎ যাহার বৃথা জন্ন নাই। তিনি ‘অনাদর’-সৰ্ব্বপ্রকার কাম্য বস্তু প্ৰাপ্তি নিবন্ধন যাহার আদৰ্ত্তব্য কিছুই নাই, তিনি অনাদর ; সুতরাং তিনি অবাকী-অৰ্থাৎ সৰ্ব্বপ্রকার জল্পনা-রহিত। ইনি ‘প্রাণশরীর’-প্ৰাণ যেমন পরম প্রেষ্ঠ, ইনিও উপাসকদিগের সেইরূপ প্রাণব্যুৎ পরামগ্ৰেষ্ঠ ; এই নিমিত্ত ইহাকে ‘প্রাণশরীর’ বলা হইয়াছে। অথবা ধাহা সকলকে অনুপ্রাণিত করে, তাহাই প্ৰাণ ; সুতরাং পরব্রহ্মই প্রাণ। এই প্রাণরূপ পৰ্বব্ৰহ্ম যাহার শরীর, তিনিই প্রাণশরীর * * ། শ্ৰীভগবৎসন্দর্ভে ৭৫ বাক্যে শ্ৰীমদ্ভাগবতের ৬ষ্ঠ স্কন্ধান্তর্গত বৃত্ৰিবিধোপাখ্যানে দেবগণকৃত শ্ৰীহরিস্তোত্র হইতে একটি বাক্য উদ্ধত করা হইয়াছে। তদবলম্বনে শ্ৰীভাগবতের একাদশ স্কন্ধে 황 উপনিষদের যে শ্ৰদ্ধতিটি बाथाङ হইল, সেই শ্রতিটি ভগবৎসান্দর্ভের তোহান্তর সংখ্যক বাক্যে উদ্ধত হইয়াছে। সৰ্ব্বসংবাদিনী গ্রন্থে উহারই এতাদৃশ ব্যাখ্যা করা হইয়াছে ।
L. Digitized at RRC indictim
