) ". পরমাত্মসন্দর্ভেন্ন اق فيه لكي ইহার পরের সূত্রটি এই,-“নিৰ্ম্ম তারিং চৈকে পুত্রাদয়শ্চ” ( ভ্ৰহ্মস্থাত্র, ৩২২ ) । ইহার অর্থ এই যে, কঠোপনিষদে উক্ত হইয়াছে যে, "পরমাত্মাই কাম ও পুত্রাদির নিৰ্ম্মাতা । এই দুই সূত্রের মৰ্ম্মে জানা যায়, জগতের ন্যায় স্বপ্নও পারসেশ্বরী সৃষ্টি । .. BDBDBDB BDBu uBD D DD DD DBDB DBBDS DDS BDDD Y কাৎ স্নোনানক্তি ব্যক্তি-স্বরূপস্থাৎ " অর্থাৎ সৰ্ব্বতোভাবে অনভিব্যক্তিরূপ মায়াই উক্ত স্মৃষ্টির উপকরণ অর্থঃ .. স্বাল্পিৰ্কী স্থষ্টির একমাত্র উপকরণ মায়। দেশ-কালাদি নিমিত্তসমূহের কোথাও কিঞ্চিৎ সম্ভাবনা থাকিলেও মায়াই স্বাগ্নিকী সৃষ্টির উপকরণ। এই সকল ব্ৰহ্মসূত্র দ্বারা সম্প্ৰমাণ হইতেছে, পরমাত্মার অঘটন-ঘটন-পটীয়সী মায়। শক্তির বিলাসেই স্বাপ্লিকী স্মৃষ্টি হইয়া থাকে। অতঃপরে তন্ত্ৰত্য চতুর্থ সুত্র উদ্ধৃত হইয়াছে; যথা,-"স্থচেকশ্চ হি শ্ৰতেরাচক্ষতে চ তদ্ধিদঃ” অর্থাৎ স্বপ্ন শুভাশুভের সূচক বলিয়া এবং শ্ৰীেত প্রমাণেও উহার সত্যতার উল্লেখ আছে DBBS KK BB DBDB uB BBB BB BB BSS S DDDD DBDB BB DB BBS BDDB DBB KB uuBBD S BBB BB কখন স্বপ্নে ঔষধ ও মন্ত্রাদিও প্রাপ্ত হওয়া যায়, তাহাতেওঁ ইহার সত্যসূচকতা সর্বপ্রমাণ করে। একটি শ্রুতির মৰ্ম্ম এই যে, “যদি কেহ স্বপ্নে কৃষ্ণদন্ত পুরুষ নিরীক্ষণ করে, তবে সেই পুরুষ দ্বারা সে নিহত হয়।” সাক্ষাৎ স্বপ্নদৃষ্ট ব্যক্তি দ্বারা ইত্যা ঘটে, ইহাও শ্রুতি পাঠে জানা যায়। অতঃপরে পঞ্চম সূত্র উদ্ধৃত হইয়াছে; তদযথা,-“পরাভিধানাৎ তু তিরোহিতং ততো হন্ত বন্ধবিপৰ্য্যয়েী” অর্থাৎ স্বাপ্নিক রথাদির তিরোভাব পরমেশ্বরের সঙ্কল্প হইতে উদ্ভূত। যেহেতু পরমেশ্বরই জীবের বন্ধমোক্ষের কৰ্ত্তা। এই সূত্রদ্বারা ইহাই প্রদর্শিত হইয়াছে যে, জীবের কোনও সামৰ্থ্য নাই ; জীবের কর্তৃত্ব সম্বন্ধে যে শ্রুতি আছে, তাহা গৌণী । স্বপ্নস্থষ্টিও জাগরবৎ পারমেশ্বরী সত্য। এই অভিমত অদ্বৈতবাদীদেরও সন্মত শ্রেীত মত। শ্ৰীমৎরামানুজ স্বামী বলেন,-স্বপ্নকালে শ্ৰীভগবান প্রাণিগণের পুণ্য-পাপানুসারে প্রত্যেক পুরুষের ভৌগোপযোগী বিষয়সমূহ ও তৎসময়োচিত সংস্কারসমূহের সৃষ্টি করেন । KKBDSBBD BDBDSS SKuuD S DBDSJSeBBBS S BKKBDD S S S S S BDS DBBDS BBBDB ঘোটক, কিম্বা। তদুপযুক্ত পথ থাকে না। কিন্তু তথায় এই সকল পদার্থেরই সৃষ্টি হয়। সেখানে আনন্দ, মুং বা প্রমুখ নাই, কিন্তু ইহারা সেখানে সৃষ্ট হয়। (সাধারণ ভোগ্য দ্রব্য দেখিলে যে গ্ৰীতি জন্মে, তাহার নাম মুৎ অথবা বিশিষ্ট প্রিয় বস্তুতে যে গ্ৰীতি, তাহাই মুখ । বিশিষ্ট ভোগ্যে যে গ্ৰীতি, তাহা প্রমুৎ অথবা তাদৃশ বস্তুকে নিজ ব্যবহারযোগ্য করার ইচ্ছা হইলে তাহাতে যে শ্ৰীতি হয়, তাহাই প্রমুং।। ভোগ্য বস্তুর ব্যবহারে যে প্রীতি, তাহাই)আনন্দ - এই ব্যাখ্যা শ্ৰাতঃপ্রকাশিকা-সম্মত ।) সেখানে ক্ষুদ্র জলাশয় বা নাস্থ্যাদি নাই, কিন্তু ইহারা নিৰ্ম্মিত হয়। তিনিই স্বপ্নাবস্থায় সকল পদার্থের নিৰ্ম্মাতা। नि७ সকল পুরুষের अश्ब्दः যোগ্য পদাৰ্থীসকল সেখানে বিদ্যমান থাকে না, তথাপি পরমেশ্বর সূৰ্ব্বজন-ভোগ্য ঐ সকল পদার্থের সৃষ্টি করেন। যেহেতু তিনিই একমাত্ৰ কৰ্ত্তা, ইনি সত্যসঙ্কল্প এবং অদ্ভুতশক্তিসম্পন্ন। সুতরাং তঁাহার পক্ষে সৰ্ব্ববিদ্ধ কর্তৃত্বই সস্তবপর। Digitized at BFinda COT,
