পাতা:সহরতলি (দ্বিতীয় পর্ব্ব) - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সনহৱতািকনী কিন্তু আবার অন্য দিক দিয়া কুলি-মজুরদের সঙ্গে যশোদার যোগাযোগ টিকিয়া গেল । একদিন রাজেন মাঝবয়সী এক ভদ্রলোককে আনিয়া হাজির, যশোদার সঙ্গে আলাপ করিবে । কেন আলাপ করিবে, মানুষটার নাম কি, কি করে, কিছুই রাজেন প্ৰথমে বলিল না । লোকটিও ঘণ্টাখানেক এ-বিষয়ে সে-বিষয়ে এলোমেলো আলোচনা করিয়া উঠিয়া গেল। আলাপ করিতে যে আসিয়াছে সে শুধু আলাপ করুক, যশোদার তাতে কোন আপত্তি নাই, কিন্তু এ কোন দেশী আলাপ ? একেবারে যেন অনেকদিনের পরিচয় ছিল, খানিকক্ষণ বসিয়া বাজে গল্পে আনন্দ করিয়া চলিয়া গেল । লোকটি বসিয়া থাকিতে থাকিতেই যশোদা কয়েকবার রাজেনের মুখের দিকে চাহিয়াছিল, কিন্তু লোকটি বিদায় হওয়ার আগে তার কাছে একটি কথাও শুনা গেল না ।

  • আসছি’ বিলিয়া লোকটির সঙ্গে উঠিয়া গিয়া রাজেন ফিরিয়া আসিল ।

“কেমন লাগিল লোকটিকে চাদের-মা ?” “তা যেমনি লাণ্ডক, আগে বলত শুনি মানুষটা কে ?” “খুব নাম-করা লোক গো - বিধুবাবু।” বিধুবাবুর নাম যশোদাও শুনিয়াছে, শ্ৰমিক নেতা হিসাবে লোকটি সত্যই এতখানি বিখ্যাত যে এভাবে বাড়া আসিয়া যশোদার সঙ্গে আলাপ করিয়া যাওয়া সত্যই বিস্ময়ের ব্যাপার ! “বিধুবাবু! বিধুবাবু আমার সঙ্গে আলাপ করতে এলেন কেন ?” রাজেনের চেয়ে সে-কথা বিধুবাবুই যশোদাকে ভাল করিয়া বুঝাইয়া DBDDS SBD BBBD KBS BDDBDS SDBBDDDB BDDBLD LDDm 83لیb