উপদেশ । ] স্বাক্ষদর্শন। । 柳g” দোষ ] বিপ্রলীপ্সা প্রত্যয়শ্বেচ্ছ ] প্রভৃতি কতকগুলি সহজাত দুষ্ট দোষে দূষিত থাকে। যে খুরুষে ঐ সকল জৈবিক দোষের অভাব স্বাছে, সেই পুরুষই জাপ্ত পুরুষ এবং তদীয় বাকোর নাম ‘আর্থবাক্য’। এই আপ্ত পুরুষ যাহা উপদেশ করেন, তাহা সত্য, অভ্রাস্ত ও স্বব্যভিচারী। আগু পুরুষ যে কিছু বলেন, তৎসমস্তই সত্য বটে, কিন্তু তন্মধ্যে যে অংশ উপদেশাত্মক, প্রামাণ্য সেই অংশেই বাস করে ; অপরাংশ তাহার অনুগত হইয় সেই প্রমাণ্যের বা উপদিশ্যমান অংশের উত্তেজনা করে। [উদাহরণ পশ্চাৎ ব্যক্ত হইবে } জগতে এমন আপ্ত পুরুষ কে আছে—াঁহাতে পূর্বোল্লিখিত দোষের সম্পর্ক নাই? * সেশ্বর সাংখা ও ঈশ্বরামুগত অন্যান্য দার্শনিক পুরুষের বলেন, এক আপ্তপুরুষ ঈশ্বর, আর আপ্তপুরুষ যোগজ-সামর্থ্যবান উৎকৃষ্ট সত্ব যোগি পুরুষ [ যোগসামর্থ্যে র্যাহাদের আত্মা দোষসম্পর্ক শূন্য হইয়াছে ] ইহাদের উপদেশ কদাচ অসত্য হয় না । ইহাদের উপদেশের উপর সম্পূর্ণ আস্থা নির্ভর করা যাইতে পারে। পরস্তু প্রার্ক তিক মন্থয্যের উপদেশের উপর কখনই সম্পূর্ণ বিশ্বাস নিক্ষেপ করা যাইতে পারে না। ’ * r -з - নৈয়ারিকের বলেন, ঈশ্বরের বাক্যই হউক-আর যোগিপুরুষের বাকাই হউক—যে ৰাক্য আকাঙ্কণ, আসক্তি ও যোগ্যতাঅনুসারে উচ্চারিত না হয় এবং যাহার কোন তাৎপৰ্য্য দৃষ্ট হয় না,— সে বাক্যের অাপ্ততা কম্মিন কালেও নাই। আকাজ, আসক্তি ও । cषाशाड,-७३ नवकछत्र, আর তাৎপৰ্য্য, যে কোন ব্যক্তিরস্টাক্যে. থাকিবে তারই বাক্য প্ৰাপ্ত ৰাক্য হইবে, ভাষারইবাক্যে বিশ্বৰ
