পাতা:সাঙ্খ্যদর্শন - পরীক্ষাকাণ্ড.pdf/৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

b" সাংখ্যদর্শন । { সংক্ষিপ্ত দিগের মস্তকোত্তোলনের পূৰ্ব্বেও অস্তিকদলে তর্ক প্রথা প্রচলিত ছিল। তবে কি না তাহা ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত ভাবে ছিল। বেদ,স্কৃতি ও পুরাণ প্রভৃতি যে কিছু আস্তিকগ্রন্থ আছে, সমস্তই তর্ক বা যুক্তি পরিপূর্ণ। আস্তিক সম্প্রদায়ের কতকগুলি লোক জন্মান্তরীণ পাপ বা ঐহিক দুৰ্ব্বদ্ধি বশত: ক্রিয়াকাণ্ডের প্রতি হতশ্রদ্ধ হইয়াতভাবতের বিঘ্ন জন্মাইতে আরম্ভ করিলে, হিতৈষী আস্তিকের সেই সমস্ত পাষণ্ড দিগের দলনের নিমিত্ত শাস্ত্রের তত্তং স্থান হইতে খণ্ড-যুক্তি সকল আহরণ পূর্বক আস্তিক্য রক্ষার উপ্লযোগী যুক্তিশাস্ত্ৰ নিৰ্ম্মাণ করিয়া ছিলেন। নাস্তিক-খ্যাতিপ্রাপ্ত সেই সমস্ত ঋষি সস্তানের পশ্চাৎ সেই সমস্ত আৰ্য্যমতিদিগের দেখাদেখি স্বমত রক্ষার নিমিত্ত দুৰ্গস্বরূপ যুক্তি কাণ্ড অবলম্বন করত বিবিধ গ্রন্থ রচনা করিয়াছে।” এইরূপ পক্ষাপক্ষ থাকাতে দর্শন সাধারণের কথা দূরে থাকুক, আস্তিক যড় দর্শনের প্রাথম্য বা পূৰ্ব্বাপরীভাব নির্ণয় করা দুঃসাধ্য। তবে, যদি শঙ্করাচার্য্যের সিদ্ধান্ত অভ্রান্ত হয়, তাহা হইলে কথঞ্চিৎ আস্তিক ষড়দর্শনের অগ্র-পশ্চাৎভাব নির্ণয় হইতে পারে। এতৎসম্বন্ধে যে একটা স্বভাবিক আত্ম-প্রত্যয় { ছয়টা দর্শন এক সময়ে হয় নাই ] আছে, তাহাও অবন্ধ্য হইতে পারে। শঙ্করাচাৰ্য্য একস্থানে প্রসঙ্গক্রমে রলিয়াছেন যে, “কপিল সাখ্য শাস্ত্রের বক্তা এবং সগর সন্তানগণের দাহ কর্তা”–এই সম্বাদে লোক সকল ভ্রস্ত হইয়া বৰ্ত্তমান সাঙ্গোর প্রতি বিশেষ শ্রদ্ধা করিয়া থাকে। কিন্তু উহা সেই আদিবিদ্বান বিখ্যাত মহিমা ঋষি কপিলের না হইলেও পারে। কেন না, শাস্ত্রান্তরে অন্য এক কপিলের কথা শুনা যায়।”* “कपिबमितिंत्रुति सामान्यमात्रलान् भन्यख च कपिखख सगर पुचाण प्रतमु वांसुदेवनाव: चारणात् ” [*ांझैौद्रक उॉषा] ।