পাতা:সার ওয়াল্টার স্কটের গ্রন্থাবলী (তৃতীয় ভাগ).djvu/১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 - সার ওয়াটার স্কটের গ্রন্থাবলী পৰিস্ফুট করে তোলেন, লেখকও স্বপ্রযুক্ত শক্ৰ বিন্যাসের চতুর্য বক্তব্য বিষয়টিকে পাঠকের কাছে সমুজ্জল ক’রে ধরেন। উভয় ধ্যাপারে একই নিয়ম। লেখক যদি শুধু কথোপকথনের মধ্য দিয়ে বক্তব্য বিষয়টিকে স্পষ্ট করে তুলুতে চান, তা ব্যর্থ হয়ে যাবে-খালি শব্দের বোঝা হয়ে দাড়াবে । তাভে উপন্যাসের মর্য্যাদা রক্ষ হবে না । কথোপকথনট নাটকের পক্ষে দরকার-উপন্যাসের পক্ষে নয় । বেশ-ভূষ দৃষ্ঠপট এবং অভিনে পর অঙ্গভঙ্গী, কথা বলবার কৌশলে নাটককে দশকের কাছে মনোরম ক'রে তোলে । যদি নাটঞ্চেব ধরণে কোন উপন্যাস লেখা হয়, তা মোটেই দরগাষ্ঠী হয় না ! তোমার است. س----4 পাঠকের মনকে অভিভূত লোকের মনে উন্মাঞ্চল ও আমৃতে পারবে ন কথার পর ৬িঞ্চ আমাকে একটি উপট্যাসের উপাদান দিবেন বণিয়। প্রস্তাধ করিলেন । বিষয়টিকে তিনি নিঞ্জের চত্রবিদ্যার দিক দিয়ু৷ গবেষণা করিয়াছেম } তিনি বলিলেন, “যে গল্পটির কথা বল্‌ছ, " | প্রবাদমূলক হলেও থাটি সত । যে সমধেণ ঘটনা, করতে পারবে , r 1 દ્ધ છે

  • ලී

t §

کی

ক শত 5 {ঞ্জ t § 't 하 (. r ছ <5. 夺

ঘ §

ផ្លែ এমন সমেদক ও অনেকে করতে अप्रुडूक न! श्'cड >ांएब्र " ডিক তাহার দপ্তব ঘ";টপ এক্ষুখানি দীর্ঘ কার ছবি বাহির কপ্লিলেন । হাতে একটি প্রাচীন ইলঘরের নক্স রহিয়াছে । রাণী এলিজাবেথের যুগের কুচি অনুসারে কক্ষটি সুসজ্জিত চিত্ৰখানিতে একটি যুবতী নারীমূর্দুি-অতিশয় সুন্দরী । ইনি । দুই জন লোকের আলোচন। তিনি যেন ভাষাচীন আতঙ্ক ভরে শ্রবণ করিতেছেন : সেই দুই ব্যক্তির মধ্যে এক জন যুবক । তাহার বেশ-ভূষা প্রথম চালসের রাজত্বকালের বেশ-ভূষার অনুরূপ । যুবকটি যেন সগৰ্ব্বে একটি বাহু উত্তোণিত করি। একটি বর্ষীয়সী নারীর সহিত কালোচনা করিতেছেন —সে আলোচনা ঐ যুবতীকে হয় ; তিনি ধেম ঐ যুবতীর প্রক্তি নিজের দ্বাধী সগৰ্ব্বে জ্ঞাপন করিতেছেন ; বর্ষীয় ধী মহিলাটি যেন ঐ তরুণী সুন্দরীর জননী । মাতা যেন অসন্তোষ ভরে যুবকের কথা শুনিতেছেন ।

  • ডিক এই ছবিখানি রহস্যময় জন্মগধে ধেন আমার সম্মুখে তুলিয়া ধরিলেন । তার পর একদৃষ্টি

P;ারেন ; আগ্রহভরে তাঙ্কার প্রতি চাছিয়া রছিলেন । অৰশেষে একটা চেয়ারের উপরে ছবিখানি রাখিয়া তিনি উস্থার উপর আলোকপাতের ব্যবস্থা করিলেন । তার পর আমাকে টানিয়া লইয়া কিছু দূরে দাড়াইলেন ; একখানা খাতা বেশ করিয়া পাকাইয়া তাহার মধ্য দিয়া ভিনি ছবিখানি দেখিতে লাগিলেন । আমিও দেখিলাম, কিন্তু সত্য বলিতেছি, তাহার মত আমি কৌতুহল বা উত্তেজনা অনুভব করিলাম না। আমার মনের ভাব বুঝিয়া ঐ যুবক বঞ্চিলেন, "মিঃ প্যাটসন, আমার ধারণা ছিল, তোমার মাথার উপরে একটা চোখ আছ ” আমি জামাইলাম, সভ্যই আমার তাছাভে কোন দাবী নাই । ডিক্‌ বলিলেন, “এই ছবিখানির অর্থ বুঝতে পারলে মা দেখে মনে হচ্ছে, তুমি জন্মান্ধ অবগু আমার নিঞ্জের চিত্রের আমি প্রশংসা করছি না । সে বিচার অপরে করবে । আমার অনেক রকম ত্রুটি-বিচ্যুতি আছে, তা অ’মি জামি । কিন্তু এই ছধিখান দেখলে, ছবির মধ্যে ষে কাহিনী লুক মে আছে, ভ} সম্পূর্ণ বোঝ। মায় । এই ছবিখানি এখনও অসম্পূর্ণ। যদি কাম দিন এটা **び芝 পারি, তা হলে টিনটোর নাম অবজ্ঞার বিষয় চযে থাকবে না। " আমি বলিলাম, "তোমার এ ছবির আমি প্রশংসা করছি । তবে এর বিষয়ু বস্তুটি ভাল ক’রে বুঝতে হ’লে, এর কাহিনীটা জান; দরকার ” টন্‌টো বললেন, “আমি ৪ তাষ্ট বলি। তোমার এমনি অভ্যাস কয়ে গেছে যে, প্রদোষান্ধকারের সঞ্চরণমান খুঁটিনাটি দেশে দেখে, একথান ছবিতেতার অবস্থান, ভাবভঙ্গী, মুখের প্রকাশ-বৈচিত্র্য প্রভূতি হ’তে মনে যে অভিব্যক্তি জাগে, তা তোমাকে অভিভূত করে না । কিন্তু ছবি দেখে, ছবির ইতিহাস, যে সকল লোক তাতে মাকণ হয়েছে, তাদের জীবনকাহিনী বা কি ব্যাপার নিয়ে তার। আলোচনা করছে, এ সব ফুটে ওঠে।” আমি বলিলাম, “এ রকম যদি হয়, ভা হ'লে চিারকেই বড় বলতে হবে । যা হোকৃ, তুমি যদি একবীর আমাকে এলিজাবেথ যুগের হলঘরে উকি ম:রবার অবকাশ দেও, ষাদের ছবি একেছ, রক্তমাংসের দেহ নিষ্ট্রে তারা যে কথাবাৰ্ত্তা বলছে, তা শুনন্তে দেও, তা হ’লে আমি ঠিক বুঝতে পারব, তারা কি বিষয়ের আলোচমু করছিল । কিন্তু তোমার ছবি দেখে ভ। বুঝতে পারছি না। ওৰে শেম