পাতা:সার ওয়াল্টার স্কটের গ্রন্থাবলী (তৃতীয় ভাগ).djvu/২৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এান্টিকোয়ারি বা প্রত্নতাত্ত্বিক কন্তু আগস্থকদিগের গতিবিধি দেখিয়া সেরূপ সন্দেহ মনে জাগিয়া উঠে না । যাহা গুইক, বুদ্ধ লভেলকে মীরণে থাকিবার জন্য ইঙ্গিত করিম । উহাদের গতিবিধি পৰ্য্যবেক্ষণ করা যাউক । যদি প্রয়োজন পাট, তাহা হইলে এই স্থান তইন্তে তাহারা সিড়ি দিয়া নামিয়া যে পথে আসিয়াছিল, সেই পথেই পলায়ন করিতে পারিবে ; কেহ ভাগদিগকে ধরিতে পারিকে না । সুতরাং তাঙ্গর সম্পূর্ণভাবে নীরব, নিশ্চল হইয়া বসিয়া আগস্তুকদিগের গতিবিধি লক্ষ্য করিতে লাগিল । নিয়স্বরে নৈশ আগস্থকযুগল কি আলোচনার পর গুহার মুখের ভিতরে প্রবেশ করিল এব• মাঝীেনে দাড়াইল এক জনের মুক্ত কণ্ঠস্বর ও উচ্চারণভঙ্গীতে লভেল ভাস্কাকে ডাউষ্টারসউইভৈল বলিয়া টিনিতে পারিলেন জাৰ্ম্মাণটি বলিতেছিল, “মাননীয় হুজুর, এই মঃৎ কাজের জন্য এই সময়ট চমৎকার । আপনি দেখতে পাবেন, মি: ওল্ডবল্ ম সব বলেছেন, তা যে বাঞ্জে কথা, তা এখুনি জ্ঞানতে পারবেন । একটা ছোট ছেলে য জানে, তিনি তা ৪ জ্ঞানেন না । তিনি একশ পাউণ্ড দিয়ে রাতারান্তি বড় মাশ্লষ হতে চান । আমি তার ও টাকা গ্রাহা করি:ন । কিন্তু দুজুর, আপনি আমার মালিক, আপনাকে আমি আমার গুপ্ত বিদ্যেয় সম্প্র পরিচয় তাজ দেব।" ফিস ফিস্ করিয়া এডি বলিল, “অপর লোকটি সার অর্গার ছাড়া আর কেউ হতে পারে না । , জাম্মাণ জোচোরটার প’ল্লায় পড়ে উনি এখানে এসেছেন দেখ fছ ! দেখা যাক্ লোকটা কি করে !" সার আর্থার তালি মুদুস্বরে জাৰ্ম্মাণটাকে কি বললেন, তাঙ্গা লভেল ভাল শুনিতে পাইলেন না । শুধু একটা কথা তাহার কাণে গেল—“অনেক খরচ ” উত্তরে জাৰ্ম্মাণ বলিল, “খরচ ! ত৷ ঠিক, অনেক খরচ পড়বে। বীজ না পুঙলে ও ফসলের আশা কর ষায় না । খরচই হল বীজ, তার ফসল হ’ল গে ভাল ধাতুর খনি । সার আর্থার, আজ আপনি দশ গিনির সামান্ত বীজ ছড়িয়েছেন । ত] থেকে ফসল কিছু পাবেনই। এই দেখুন হুজুৰ— আপনার কাছে কিছু লুকিয়ে রাখব না—এই ছোট রূপোর রেকাবটি দেখছেন ত? আপনি জানেন যে, চন্দ্র সমগ্র সৌরগ্রহ ২৮ দিনে ঘুরে আসে ! ছেলেরাও একথা জানে । চাদ যখন ১৫ বরে, তখন রূপোর প্লেটটিতে এই শব্দ লিখে রেখেছি—সেড বার্ণ চিমথ স্কার্টাচান’ । তার চেহারাটা ಇಕ್ಕಿಗಳ رواية: মত একে রেখেছি । হ’ল ত? তার পর প্লেটের অপর ধারে আমি চাদের গমনপথের একটা হিসেব দিয়েছি । এষ্ট হিসেব অনুসারে আজ খুব বেশী কিছু পাওয়! মৃrবে না ।” সরল প্রকৃতির এলিলেন, ডাউষ্টারসট্টষ্টভেল, এটা অনেকটা ইন্দ্রজালের মত নয় কি ? আমি অযোগ্য হলেও ধৰ্ম্মপথ ছেড়ে কোন কিছু করতে চাইলে ” আরে না মশাই’, এন্তে ইন্দ্রঞ্জলের কোন সংস্রব নেষ্ট । এসব হচ্ছে গ্ৰহ-উপগ্রহের ফলাফল । আমি এর চেয়ে ও সূক্ষ্ম হিসেব অপনাকে দেখাধ ; তবে এমন কথা বলছেনে যে, আয়ার ক্রিয়া এ ব্যাপারে নেই । আপনি যদি ভয় ন! পান, তা হলে ভূতের বারি:ট্র 4*fa দেখা পেতে পারেন " ভয় পাইয়া ব্যারনেই বললেন “প্রেতযোনি অ।মি দেখতে রাজি নষ্ট * বড়ই দুঃখের কথ}, হুঙ্কুর । কুকুর যেমন চেপি দেয়, এই ভূত বা যক্ষ সেই রকম ধন-রত্ন পাহার দিয়ে আছে, এটাই আপনাকে আমি দেখ:তে চেয়েছিলাম । আমি জানি, ত' কে কি ক’রে ডাকতে হয় । আপনি কি তাকে দেখতে চান ন! ?” "না, আমার কোন প্রয়োজন নেই । সময়ও আমাদের কম ." “হুজুর আমায় মাপ করবেন। এখনো রাত বারেট বাজে{ণ । মীর বারোটাই আমাদের জ্যোতিষী মতে ঠিক সময় । আপনাকে এর মধ্যে আমি ভূত দেখিধে দিতে পারি। এই দেখুন, আমি একটা ছকু কাটছি—একটা বৃ:প্তর মধ্যে এই পঞ্চ তা ছাড়া রেখাবিশিষ্ট আকৃতিটা থাকবে—-এ ভারী সোজ। কাজ । আপনি তলোয়ারখান! খুলে ধরুন । আর আমি কতকগুলি মন্ত্র পাঠ করি । আপনি দেখতে পাবেন, নগরের দরজ ধমন খুলে ষায়, এই পাথরের দেওয়াল মুক্ত গুসে দরঞ্জ দেখ{ দেবে । প্রথমে আপনি দেখবেন, একটা হরিণকে তিনৃটে গ্রেছাট্টগু ভাড়া করেছে । ভার! শুরিণটাকে পাকড়াও করে মাটীতে ফেলে দিচ্ছে দেখবেন । তার পরই একটা কালো কুৎসিত কাস্ট্রি হরিণটাকে কুকুরগুলোর কাছ থেকে টেনে নেবে । তার পর সব দৃপ্ত মিলিয়ে যাবে । তার পর শৃঙ্গধবনি শুনতে পাবেনসমস্ত ভগ্নস্তুপ সে শৃঙ্গনাদে ভরে উঠবে। তার পরই দেখা দেৰে নকৰি—স্তার হাতে শিঙ্গা । সেই সঙ্গে দেখা দেৰে বড় শকারী পিণ্ডল ফাস । একটা