পাতা:সার ওয়াল্টার স্কটের গ্রন্থাবলী (তৃতীয় ভাগ).djvu/২৮৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দি এ্যাণ্টিকোয়ারি বা প্রত্নতাত্ত্বিক ডাউষ্টারসউইভেল অবাক বিস্ময় ভিক্ষুকের দিকে চাহিয়া রছিল। এই বৃদ্ধের চল চলন, কণার ভঙ্গী সৰ্ব্ব ব্যাপারেই তীক্ষ্ণ বুদ্ধির পরিচয় প্রকাশিত হইতে झ्णि ! cन cशन झेशांद्ध कांtझ् निष्क्षड झ्हेंप्लl cश्रण । মনে মনে আহত ইলেও অর্থগৃং তা এত প্রবল হুইখা উঠিল যে, ভিক্ষুকের কাছে তাছার পরাভবের গ্রানিও যেন মুছিয়া গেল । এগুদিন সেই সকল বিষয়ে নেতার মত কাজ করিতেছিল, আজ এই ভিক্ষুকই তাহাকে পরিচালিত করিতেছে । সে মনে মনে বলিল,“অাগে সব গল্পট। জেনে নেই, তার পর আমার ংশ আগে আমি ঠিক আদায়ু করে নেব ।” এই ভাবিয়। সে যেন মুশীল ছত্রের ষ্ঠায় ভিক্ষুকের সঙ্কিত একটা ওক গাছের তলদেশে পৌছিল ! বৃক্ষটি ধ্বংসস্ত,পের কিছু দূরেই অবস্থিত। নীরবে জাৰ্ম্মাণ গল্প শুনিবার প্রভাক্ষা করিক্তে লাগিল । বৃদ্ধ বলিতে লাগিল, “াম: ডাউষ্টারসউইভেল, গল্পটা আমি গুনেছি, দুর্গের চাকর চাকরাণীদের কাছে । অবিপ্তি এ গল্প করা নিষেধ ছিল, কিন্তু চাকর চাকরাণীরা গল্প করে চলুবেই । সে অনেক দিন আগের কথ। । এখন একথা আর কেউ জানে না, আমি ছাড়া। নকউইকৃনক দুর্গে একথানা কে ভাব আছে, তাতে গল্পটা লেখা আছে * “বেশ ! বেশ । এখন গল্পটাই আরম্ভ কর, ভাই ।” ভিক্ষু বলিল, “আগে কার কালে ষার গায় জোর বেশী, সেই ন পরের জিনিষ কেড়ে নিত ? আর যতদিন যার জোর থাকৃত, সে নিজের কাছে রাখ-ত । সারা স্কটল্যাণ্ডে এই রকম ব্যাপার ছিল ; “সার রিচার্ড ওয়ারডু সেই সময়ে এ দেশে জমিদার ছিলেন ; তিনিই প্রথম জমিদার এ অঞ্চলে ! টাকা তার ঢের ছিল । তারা ভারী গৰ্ব্বিত লোক ছিলেন । দেশের জন্য তঁরা যুদ্ধ করতেন । লোকে ঠাদের বলুত নৰ্ম্ম্যান ওয়ারভুর । কিন্তু দক্ষিণ দিক থেকে তারা এসেছিলেন । এই সার রিচার্ড—তাকে লোকে রক্তহস্ত বলে ডাকৃত । নক্‌উইক্লক্ দুর্গের মালিকের মেয়ের সঙ্গে তার বিয়ে হয় । সেই সুত্রে রিচার্ড ওয়ারভুর দুর্গ ও সম্পত্তির মালিক হন । এদিকে সিবিল নকৃউইক্নক আগে একজনকে ভাণ বাসতেন । বিয়ের আগেই তার সঙ্গে মেয়েটির মিলন হয়। রিচার্ড ওয়ারভুরের সঙ্গে বিশ্বের ৪ মাস পরে সিবিলের একটি সস্তান জন্মগ্রহণ করে । সেই ছেলেটিকে স্থাইল্যাণ্ডে পাঠান হয় । সে সেখানে বাড়ীতে থাকে। এদিকে সার. রিচার্ড ওয়ারভুরের ,ঔদে ኟጓጫ পরে সিবিলের গর্ভে একটি পুত্র জন্মগ্রহণ করে । কিছুদিন বাদে সার রিচার্ড ও লেউী সিবিল মার। যান । তখন লেউী সিবিলের আগের ছেলে ম্যালকম ম্যাষ্টিকট তার মায়ের সম্পত্তি অধিকার করার জন্ত আসেন—সঙ্গে অনেক সৈন্ত। যুদ্ধে ওয়ারভুররা হেরে দুর্গ থেকে পালিয়ে যান । মালকলম দুর্গ অধিকার করে, অনেকদিন ভোগদখল করতে থাকেন " জাৰ্ম্মান বলিল, “বন্ধু এডি, এরকম গল্প সব দেশেই আছে । আমি সোনারূপোর কথাটাই শুনতে চাই ।” ভিক্ষুক বলিল, “ভ বলছি গুমুন না । ম্যাল" কলমের এক খুড়ে তাকে খুব সাহায্য করেন। তিনি সেন্ট রুথ মঠের অধ্যক্ষ ছিলেন । তাদের অনেক টাকাকড়ি ছিল । মানুষ বলে যে, সে কালের সন্ন্যাসীরা ধাতুর জিনিষকে বাড়াতে পারতেন । এদিকে ওয়ারভুরের ছেলে দ্বন্দ্বধুদ্ধে ম্যালকলমকে আহবান করেন । সে যুদ্ধে মালিকলম হেরে যান । কিন্তু ওয়ারডু তাকে প্রাণে বধ করেন নি, হাজার ছোক এক মায়ের পেটের ভাই ভ। তখন বাধ্য হয়ে ম্যালকলম মঠে প্রবেশ করেন । সন্ন্যাসী অবস্থাতেই তিনি মারা যান। কোথায় তাকে গোর দেওয়া হয়েছিল, তা কেউ জানত ন । র্তার ষে ধনরত্ন ছিল, তারই বা পরিণাম কি হয়েছিল, তা ও কেউ জানৃত না । কিন্তু একটা দৈবাদেশ তাদের মুখে মুখে শোনা যেত, যেদিন ম্যানকলমের কৰয় আবিষ্কার করা হবে, সেই সময় নকউইকনক্ দুর্গ ওয়ারভুর হারাবেন, আবার ফিরে পাবেন ।” “বন্ধু, এডি, যদি সার অর্থার, ওল্ডেনবকৃকে খুসা করার জন্য বন্ধুদের সঙ্গে ঝগড়া করেন, তার অদৃষ্টে তাই ঘটবে—তা হলে, বন্ধু, তুমি কি মনে কর, এই সব সোনারূপে ম্যালকলমের ?” “তাই ত সত্য বলেই মনে হয় ।” "তা হলে তোমার বিশ্বাস, আরে। अitह ?” “নিশ্চয় । তা ছাড়া অন্য রকম হতেই পারে না । ১নং--অনুসন্ধান কর—এর মানে অনেক । সন্ধান করলেই ছ নম্বর পাওয় যাবে। তা ছাড়া প্রথম নম্বরে ত শুধু রূপের জিনিষই দেখা গেল । আমি শুনেছি, ম্যাষ্টিকটের অনেক সোনার ঞ্জিনিষ ছিল ।” তাড়াতাড়ি সলক্ষে উঠয় দাড়াইয়। জাৰ্ম্মান বলিল, “তা হলে, বন্ধু, তা হলে আমরা এখুনি কাজ আরম্ভ করি না কেন ?" ঐরকম