R কথা এই যে,তিনি যন্ত সত্বর স্বদেশবাসী দিগকে অগ্ৰসৱ দেখিতে চাকিBS DDD DB BD BDB DBDDD DB BBD DB DDB DDD তাহাদের প্রতি অগ্নিবৃষ্টির ন্যায় বিরাগ বর্ষণ করিতেন । । , বৰ্তমানে অতৃপ্তির ন্যায় ভবিষ্যৎ রচনার শক্তিও তাঁহার ছিল। তিনি। নিজ অন্তরে ভাবি-ভারতের কি ছবি ধারণ করিয়াছিলেন, তাহা কোনও স্থানে সমগ্রভাবে প্ৰকাশ করেন নাই। কিন্তু দেশ মধ্যে শিক্ষণ বিস্তর, স্ত্রী-শিক্ষা প্রচলন, বিধবা-বিবাহ প্ৰচলন ও বহুবিবাহ নিবারণাদির চেষ্টা দ্বারা তিনি জানিতে দিয়াছেন যে, ভবিষ্যৎ ভারত-সমাজের একটি ছবি ভঁাহার হৃদয়ে ছিল, তিনি সেই ছবির দিকে স্বদেশকে অগ্রসর করিতে চেষ্টা করিতেছিলেন ; এবং শীঘ্ৰ যায় না বলিয়া সহিষ্ণুতা হারাইতেছিলেন। সে ছবিটির সমগ্ৰ আয়তন ও পরিসর নির্দেশ করিবার উপায় নাই ; কিন্তু স্থূলতঃ তাহার মূলভাবটি নির্দেশ করা যাইতে পারে । বৰ্ত্তমান সময়ের প্ৰত্যেক যুগ-প্ৰবৰ্ত্তক ব্যক্তির ন্যায়, তিনি পূৰ্ব্ব ও পশ্চিমকে নিজ হৃদয়ে ধারণা করিয়াছিলেন। লোকে তঁহাকে সংস্কৃতজ্ঞ পণ্ডিত বলিয়াই জানে ; আমরা জানি। তঁহার ন্যায় প্রতীচ্য জ্ঞানে অভিজ্ঞ পুৰুষ বঙ্গদেশে অতি অল্পই ছিলেন । তাহার সুবিখ্যাত পুস্তকালয় তাহার প্রমাণ । হাইকোর্টের ভুতপূৰ্ব্ব বিচারপতি দ্বারকানাথ মিত্ৰ মহাশয়ের সহিত তাহার প্রতিচ্য দর্শন, বিশেষতঃ ফরাসি দেশ-প্ৰসিদ্ধ কোমৎ দর্শন বিষয়ে সৰ্ব্বদা বিচার হইত। একদিন বিচারান্তে বিদ্যাসাগর মহাশয় উঠিয়া গেলে, মিত্র মহাশয় উপস্থিত বন্ধুদিগকে বলিলেন, “বাবা রে একটা giant { দেখলে কেমন বুদ্ধি বিস্তার দেীভু ! মানুষটার যেমন - heart তেমনি head !” এ কথা অবাধে বলা যায় যে, তিনি প্রতীচ্য সভাক্তার সকল বিজ্ঞাগই সমুচ্চিতরূপে অনুশীলন ক্ষরিয়াছিলেন। কিন্তু প্ৰতিচ্য জগৎ
