পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা চতুর্থ খণ্ড.pdf/২৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্লাজ কৃষ্ণ রায় আমি ১২৮৫ সালে ‘নিভূতনিবাস’ নামক একখানি কাব্যগ্রন্থ সুচনা করিয়া প্রকাশ করি । তাহার দ্বিতীয় সর্গের কিয়দংশ এইরূপ BBS BBBBB BB BBBBBBBS BB BB BBB TBBBB ইহ যেন “এ কঘেয়ে” হইয়। দাড়ায় দেখিয়া অধিক লিখি নাই । যাহ উক, এ স্থলে সেই স্থান তুলিয়া দিয়াছি । ( মৃত পত্নীর পার্শ্বে বসিয়া উন্মত্তভাবে ) বিজয় বলিতেছেন – প্রিয়াতমে —মনেfরমে ! আমি কি নির্দয়, উঠ উঠ, বেলা হ’ল ; হায়, উঠ না ষ্ঠে, জাগাই তোমায় তাই, উঠ না হে, থাক শুয়ে, থাক শুয়ে-~থা ক শুয়ে । উঠিও না, খুল না খুল না আঁখি,. রচনার নিদর্শন-স্বরূপ ভাঙা অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত ‘তবুধকুৰ্ভঙ্গ’ নাটকের কয়েক পংক্রুি উদ্ধৃত করিতেছি : প্রচণ্ড রৌদ্রের তাপ ; বহি’ছে গঙ্গার বারি ধীfর ধীfর গতি, অগ্নিচুক্ৰ মধ্যাহ্ন তপন ; নিৰ্জ্জন প্রদেশে । স্বৰ্য্য করে বিদগ্ধ ধরণী । তরী নাহি একখানি ; ডাকে না বিহঙ্গ শাখে, কেমনে হ’বেন পার রাম রসুৰণি রুদ্ধকণ্ঠে বসিয়া নীরবে । লক্ষ্মণের সনে ? প্রকৃতির প্রভাতের হাসি নাহি আবু; অয়ি গঙ্গে পতিতপাবনি । মূচ্ছিত হইয়া যেন আকুল-হৃদয় । কর পার ভব-সিন্ধু-পার-কাওfরীরে, দয়াময়ি । রাজকৃষ্ণ রায় বাংলা কাব্যে ভাঙা অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রথম প্ৰবৰ্ত্তক হইলেও বাংলা নাটকের ক্ষেত্রে এই সম্মান গিরিশচন্দ্রেরই প্রাপ্য বলিয়া মনে হয় । গিরিশচন্দ্রের রাবণবধ’ ও রাজকৃষ্ণের ‘হরধমুৰ্ভঙ্গ’