R সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা [ SN Merey সুতরাং তঁহাদিগকে বিভক্তি দিতে হইবে । তাহারা দেখিয়াছেন। ইংরেজি ব্যাকরণকারের parts of speech (Witt, Woste vstiff six দুই দিতে হইবে । নৈলে বাহাদুরী হয় না, বৈ বিক্ৰী হয় না ; কিন্তু দুই রকম ব্যাকরণ হইতে দুই রকম নিয়ম চুরি করিয়া নিজের বিদ্যা প্ৰকাশ হইয়া গেল, তাহা দেখিয়া ও দেখিলেন না : আবার দেখুন সংস্কৃত ব্যাকরণে বিভক্তি স্বতন্ত্র জিনিস, কারক স্বতন্ত্র জিনিস। কারক অর্থসাপেক্ষ, বিভক্তি শব্দসাপেক্ষ । সংস্কতে অনেকগুলি বিভক্তি আছে, অনেকগুলি কারক আছে ; কারক ভিন্ন নানা সম্বন্ধে নানা কারণে নানা বিভক্তির উৎপত্তি হয় ; সুতরাং সংস্কৃত ব্যাকরণে কারক ও বিভক্তি দুইটি স্বতন্ত্র রাখা প্ৰয়োজন হইয়াছে। সংস্কৃতে কারকের লক্ষণ স্বতন্ত্র ; ক্রিয়ার সহিত অন্বয় না হইলে কারক বলা যায় না ; কিন্তু ইংরেজিতে Case এর লক্ষণ অন্যরূপ ; নাউনের কণ্ডিশ্যন দেখাইয়া দিলে Case হয় ; সুতরাং Case এ ও কারকে আকাশ পাতাল তফাত । ইংরেজিতে পসেসিভুত কেস, সংস্কৃতে উহা কারক নহে ; কিন্তু অনেক বাঙ্গালা ব্যাকরণে সম্বন্ধ পদ কারক রূপে বিরাজ করিতেছেন । ইংরেজিতে বিভক্তি বলিয়া জিনিস এক। পসেসিভের আপষ্টফি এস আছে, আর বহুবচনে কিছু পরিবর্তন আছে ; সুতরাং কৰ্ম্মবাচ্যস্থলে ইংরাজিতে মোটামুটি কৰ্ত্তাকে নমিনেটিভ কেসই বলে ; কিন্তু সংস্কৃতে কৰ্ম্মবাচোর সব জেকটকে ঐ রূপে কৰ্ত্তাকারক বলিলে লণ্ডভণ্ড কাণ্ড উপস্থিত হয় ; কিন্তু আমরা দুই চারি খান ব্যাকরণ দেখিয়াছি তাহাতে একেবারে বিভক্তির নাম নাই । মাঝে মাঝে আছে, কৰ্ত্ত কারকে অধিকরণ কারক হয়, যথা,-“ছাগলে পাতা খায়’ ; করণকারকেও অধিকরণ কারক হয় ; যথা ‘চুরিতে কাটে” ‘মুখে খায়” ইত্যাদি। এইরূপে কারক ও বিভক্তিতে গোলযোগ করিয়া অনেক ব্যাকরণেই ছেলেদের মনে একটা ত্ৰাস জন্মাইয়া দেয় । কিন্তু যদি বিভক্তি ও কারক স্বতন্ত্র রাখিয়া তাহাদের কাৰ্য্য লক্ষণ প্রয়োগ প্রভৃতি স্বতন্ত্র স্বতন্ত্র রূপে দেখাইয়া দেওয়া যায়, কোন কারকে কোন বিভক্তি হয়, কোন শব্দের যোগে কোন বিভক্তি হয়, কোন অর্থে কোন বিভক্তি হয়, এইগুলি ভাল করিয়া দেখাইয়া দিলে প্ৰণালী শুদ্ধরূপে বালকদিগকে বুঝাইয়া দেওয়া যাইতে পারে । 4 विडखिल उधांकद्ध ढाई शांझे कड ‘গাযোগ আছে । কেহ লিখিলেন, বিভক্তির আকার এইরূপ :- d II s দ্বিতীয়া কে রে য় তে দিগকে দের தடு: দ্বারা দিগের দ্বারা দিয়া এ য় দিগকে দিয়া চতুর্থী কে দিগকে পঞ্চমী । হইতে हि2ाद्र झंटेहऊ থেকে দিগের থেকে