>d रे সীতা । नTांब्र, हिब्र ७ अंडौव्र उांtब कांणशांश्रृंन कब्रिtङरहन । हेईांब्र श्रांडिজাত্য কুলশীল ও বয়স রামেরই অনুরূপ ; সুতরাং ইহঁারা যে পরস্পর পরম্পরের প্রতি অনুরক্ত ইহা উচিতই হইতেছে।” (৫।১৬) হনুমাম প্রচ্ছন্ন থাকিয়া ভীমদৰ্শন রাক্ষসীগণকে দেখিতে লাগিলেন এবং সীতার বিষাদমূৰ্ত্তি দর্শন করিয়া অতিশয় সন্তপ্ত হইতে লাগিলেন। মহাবীর হনুমান সকলের অলক্ষিত হইয়া সেই দিবস সেই অশোককাননেই যাপন করিলেন এবং সীতার সহিত কিরূপে কথোপকথন করিবেন তাহার উপায় উদ্ভাবন করিতে লাগিলেন। , আবার রজনী সমাগত হইল। ধবলজ্যোতি কুমুদ্ৰবান্ধব নিৰ্ম্মল নভোমণ্ডলে সমুদিত হইয়া বৃক্ষ, পত্র, পুষ্প, শস্যশ্রামল ক্ষেত্র, স্বধাধবলিত প্রাসাদ ও যাবতীয় পদার্থোপরি শুভ্ৰ জ্যোৎস্নাজাল বর্ষণ করিতে লাগিলেন। পদার্থনিচয় জ্যোৎস্নান্নাত হইয়া এক অপূৰ্ব্ব শোভা ধারণ করিল। অদূরে পৌরবর্গের আনন্দকোলাহল শ্রতিগোচর হইতে লাগিল। আর সীতাদেবী রাক্ষসীগণে পরিবৃত হইয়া হুঃখিত মনে সেই অশোক কাননেই অবস্থান করিতে লাগিলেন। মহাবীর হনুমান সেই শিংশপা বৃক্ষের নিবিড় শাখাপল্লবে লুকায়িত হইয়। সেই নিশাও অতিবাহিত করিলেন। শর্বরী অল্পমাত্র অবশিষ্ট আছে এমন সময়ে বেদবেদাঙ্গবিৎ যজ্ঞশীল ব্ৰহ্মরাক্ষসগণ বেদধ্বনি করিয়া উঠিল। চতুৰ্দ্ধিক হইতে মঙ্গল বাদ্য ও স্বললিত গীতধ্বনি উখিত হইল, বোধ হইল যেন ধরণীর মৃতদেহে ধীরে ধীরে জীবন সঞ্চার श्रॆडाश् ! হনুমান চিন্তাকুলমনে সেই শিংশপা বৃক্ষের চুড়ে উপবিষ্ট আছেন, এমন সময়ে সহসা তুমুল ভূষণরব র্তাহার শ্রুতিগোচর হইল। তিনি বিম্বিতমনে ইতস্ততঃ দৃষ্টিপাত করিতে করিতে দেখিতে পাইলেন যে, রাক্ষসরাজ রাবণ নিশাশেষে সীতার দর্শনাভিলাষে বহুসংখ্য রূপবতী রমণীগণে পরিবেষ্টিত হইয় অশোক কাননে সমুপস্থিত।
