সপ্তম অধ্যায় । , - br● গমনে অনুমতি প্রদান করুন।” এই বলিয়া রাম, লক্ষ্মণ ও সীতার সহিত, মহর্ষির নিকট বিদায় গ্রহণ করিলেন। মহর্ষিও তাহাদিগকে আশীৰ্ব্বাদ করিয়া দণ্ডকারণ্য পৰ্য্যটনের পর পুনৰ্ব্বার তাছার আশ্রমে আগমন করিতে অনুরোধ করিলেন। - যেদিন রামচন্দ্র ঋষিগণের সমক্ষে রাক্ষসবধে প্রতিজ্ঞা করিয়াছিলেন, cगई निन इहेष्ठड्रे नैौठांब्र भन नानां फ़िखांब्र श्रांकूल रुहेब्राझ्णि । সীতাদেবী রামকে কোন একটা কথা বলিতে অতিশয় ব্যগ্র হইয়াছিলেন, কিন্তু উপযুক্ত অবসরাভাবে তিনি এপৰ্য্যন্ত তদ্বিষয়ে কৃতকাৰ্য্য হন নাই। সীতা রামচন্দ্রের কেবলমাত্র পত্নী বা সহচারিণী সখী ছিলেন ন, তিনি তাহার সহধৰ্ম্মিণী ও জীবনপথের একমাত্র সঙ্গিনী। সীতা বিলক্ষণ অবগত ছিলেন যে ধৰ্ম্মসাধনই মানবজীবনের একমাত্র উদেপ্ত, এবং বিবাহই সেই ধৰ্ম্মসাধনের পরম সহায়। এই নিমিত্তই বিবাহের এত পবিত্রতা ! পবিত্র বিবাহসূত্রে গ্রথিত হইয়া দুইটি মানবাত্মা একত্রীভূত হয় এবং উভয়ে পরস্পরের বলে বলীয়ান হইয়া ধৰ্ম্মপথে অগ্রসর হইয় থাকে। কেবল বিবাহদ্বারাই দুইটি অপূর্ণ মানৰ পূৰ্ণৰ প্রাপ্ত হয়। স্বামী আপনার পুণ্যৰলে স্ত্রীকে রক্ষা করেন এবং স্ত্রীও আপনার পুণ্যবলে স্বামীকে রক্ষা করেন। দুইয়ের মধ্যে একের হীনতা থাকিলে, অন্তেরও হীনদশা উপস্থিত হইয় থাকে। এই নিমিত্ত মানবজীবনের পূর্ণৰ,বিকাশ করিতে হইলে, স্বামী ও স্ত্রী छेउब्राकहे अक्रग्न थन्द्रैर्श नक्ष्म्न कब्रिtऊ श्ब्र । cषथttन थाई कँौद्र অধিকার নাই এবং স্বামীও তৎকর্তৃক পরিচালিত হন না, সেখানে । বিবাহ প্রকৃত বিবাহনামের যোগ্যই নহে, সেখানে পঞ্জীর আবার পত্নীত্ব কোথায় ? স্ত্রীর কৰ্ত্তব্য ও অধিকার কি, আমাদের সীতাদেবী তাহা বিলক্ষণ অবগত ছিলেন। তিনি স্বামীর কেবলমাত্র দৈহিক ও মানসিক মঙ্গলচিস্তাতেই নিমগ্ন থাকিতেন না, তিনি তাহার
