পাতা:সুখশান্তির উপায় স্বরূপ যিশু-প্রণীত হিতোপদেশ.djvu/২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

t s१ ] যাতন পাইবে (২৭) । অতএব যজ্ঞবেদীতে যদি নৈবেদ্য আল, এবং তথায় স্মরণ হয় যে ভ্রাতার প্রতি কোন অপরাধ করিয়াছ, তবে বেদীর উপরে নৈবেদ্য রাখিয়া প্রস্থান কল ; অগ্রে ভ্রাতার সহিত সদ্ভাব কর, পশ্চাৎ প্রত্যাবৰ্ত্তন করিয়া নৈবেদ্য উৎসগ ফরিও । যাহার প্রতি অপরাধ করিয়াছ, তাহার সহিত এক পথে থাকিতে থাকিতেই (২৮) সত্বর সস্তাব কর, নতুবা সে তোমাকে বিচারকের সমক্ষে অনিয়ন করিতে পারে, তিনি তোমাকে কণরারক্ষকের হস্তে সমপর্ণ করিতে পারেন, এবং সে তোমাকে বন্দিশালায় বদ্ধ করিতে পারে । আমি যথার্থ বলিতেছি, তোমার উত্তমর্ণের প্রাপ্য শেষ কপর্দকটি পর্যন্ত যাবৎ প্রত্যপণ না করিলে (২৯) তাবৎ কারামুক্ত হুইবে না । (২৭) ' খুষ্টের বাক্যের তাৎপৰ্য্য এই ; কিন্তু আমি তোমারদিগকে শিক্ষা দিতেছি যে যে কেহ কুবৃত্তি বশতঃ পিন কুরিণে ভ্রাতার প্রতি ক্রুদ্ধ হয়, সে ব্যবস্থা দ্বারা দণ্ডাই অপরাধীর তুল্য অপরাধী হইবে; যে কেহ কুবৃত্তিবশতঃ ভ্রাতাকে ঘৃণা করিলে, সে ধৰ্ম্মসমাজ অর্থাৎ ঘিহুদীদের প্রধান বিচারসভার দ্বাব দণ্ডহি ধে কঠিনভর অপরাধবিশিষ্ট্র ব্যক্তি, তত্ত্বল্য অপরাধী হইবে ; এবং যে কেহ ঈর্ষাবশতঃ ভ্রাতাকে পাপী বলিব, সে অত্যন্ত কঠিন শাস্তির উপযুক্ত হইবে —Norton. . (২৮) এক পথে থাকিতেই, অর্থাৎ রিচারিত হইবার পুর্বেই। (২৯) অপরাধ ঋণের সহিত উপমিত হুইয়াছে। যাবৎ ভূপরাধের উপযুক্ত দণ্ড ভোগ না করবে।