পাতা:সুরলোকে বঙ্গের পরিচয়.pdf/১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( & ) ঘাট ছিল না, তাহ সম্পূতি হইয়াছে। গবর্ণমেন্ট কর্তৃক পটলডাঙ্গায় বৃহত্ বৃহতু স্তম্ভ বিশিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় প্রস্তুত হইয়াছে। ব্রাহ্ম কেশব ঝামাপুকুরে এক উপাসনা মন্দির সংস্থাপন করিয়াছেন, তাহাতে মন্দির মসজিদ গির্জাতিনেরই অবয়ব আছে। ৪৫ বৎসরের অধিক হইল, লোৰুে শুনিয়া আসিতেছিলেন, গঙ্গার উপরে এক সেতু নিৰ্মাণ হইবে। শুনিলাম, সংপ্রতি মিরবহর ঘাটের দক্ষিণে অপূৰ্ব্ব লৌহসেতু বিচিত্র বিলাতীয় শিপের পরিচয় দিতেছে। মর্ত্য লোকের সেই শিল্পকাৰ্য্যটা, মহোদয়ের দর্শনীয় পদার্থ; পূৰ্ব্বতন বোর্ডঘরের স্থানে ইণ্ডিয়ানুমিয়ুজিয়ম্ প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। পাটের কলে কলে বাগবাজার কাশীপুর আকীর্ণ হইয়াছে। নিয়তলার ঘাটে হিন্দু হিতার্থী রামগোপাল বাবুর যত্নে শবদাহ কাৰ্য্যের ইস্টক নির্মিত শ্মশান স্থান প্রস্তুত হইয়াছে । কিন্তু অনেক ইংরাজ ও হিন্দুকুলতিলক চন্দ্রকুমার ডাক্তর নিমতলীয় শবদtহ সম্বন্ধে অনেক প্রতিবাদ করিয়াছিলেন । কলিকাতায় সে প্রকার লাল সুরকীর রাস্ত নাই । এক্ষণে প্রস্তর খণ্ডের রাস্ত এবং প্রধান প্রধান রাস্তার দুই পাশ্বে ফুটপাথ হইয়াছে ও পরমিট ঘাটে আমদানি রপ্তানির সুন্দর জেট প্রস্তুত হইয়াছে। নগরে তৃণাচ্ছাদিত গৃহ নিৰ্ম্মাণের নিষেধ হওয়াতে, দীনদুঃখী লোকেরা খোলার ঘর প্রস্তুত করিয়া তাহতে বাস করিয়া সূর্য্যের উত্তাপ, বর্ষার জল ও পক্ষীর উপদ্রব ভোগ করিতেছে । - এক্ষণে যেরূপ অসংখ্য বিজাতীয় রোগের ও লেখকের