পাতা:সুশীলাচন্দ্রকেতু.pdf/৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* সুশীলাচন্দ্রকেতু مايو 8$ আয় সখি! একবার কণ্ঠে গঢ়ি আলিঙ্গন কর, আমি, জন্মের মত বিদায় লই । সখি ! এতক্ষণ অামায় দেখা দিস নাই কেন ? অায় আমার সকল হুঃখের শেষ কর । এই বলিয়। রাজবালা অচেতনপ্রায় উষ্মত্তের ন্যায় ছুরিকা গ্রহণে উদ্যত হইতেছেন, এমন সময়ে তাহার সহসা জ্ঞান হইল, যেন প্রবল বায়ুবলে নেকি টল টল করিতেছে। “ মামাল, সামাল, ছাল , দক্ষিণদিকে চাপিয় ধর, হায়! সৰ্ব্বনাশ হইল, সৰ্ব্বনাশ হইল, নৌকা তার রাখা যায় না, নৌকা ডুবিল, ডুবিল, এক্ষণে সকলে আপন আপন দেবতার নাম লও ” এইরূপ নাৰিকগণের আর্তকোলাহল নৃপকুমারীর কর্ণকুহরে eदिशे शहेत्र । - ইতিপূর্বেই ঘোরতর মেঘমালা নভোমণ্ডল আচ্ছন্ন করিয়াছিল ; প্রলয়-কালীন-সম ভীষণ বায়ু সৰু সন্ন শব্দে প্রবাহিত হইতেছিল ; মুষলধারায় অবিচ্ছিন্ন রাষ্টধারণ পড়িতেছিল। নৃপবালা একেবারে চেতনশূন্য হইয়া"খেদ করিতেছিলেন কিছুমাত্র জানিতে পারেন নাই ; এক্ষণে দ্বার খুলিয়া দেখেন চতুৰ্দ্দিকৃ অন্ধকারময়, কিছুমাত্র দৃষ্টিগোচর হয় না, কেবল ক্ষণে ক্ষণুে ক্ষণপ্রভার আলোক এক একবার চতুর্দিক আলোকিত করিতেছে । 議 হায়! আশার কি বলবতী মোহিনী শক্তি ! এই আশার প্রভাৰে মানবগণ নীলবৰ্ণ মৃত্যুমুখেও জীবনের