সুশীলাচন্দ্রকেতু । 8> },জ্যোতিঘর্তা সুবর্ণরেখা নিরীক্ষণ করে। এই সুাশ। ভিক্ষুকের পর্ণকুঢ়ীরে শঙ্কুকলসমধ্যে রাজত্বডিম্ব প্রসব করে । এই অtশর অলিয়ে চিরবন্ধ্যা শূন্যক্রোড়ে কাৰ্ত্তিকেয়েল মুখ চুম্বন করে। এই আশার হস্তাবলম্বে চিরবিরছিণী প্রাণনাথের শূন্যভবনে নীত হইয়। তাছার মধুময় সমাগম সম্ভোগ করে। এই আশাদর্পণে নিরীক্ষণ করিলে বিষমস্থল্পকেও সমতল, কণ্টকময় প্রদেশকেও শম্পমুকোমল, কঙ্করময় বিভাগকেও রত্নময় এবং ভূগর্ভমাত্রকেই যেন হীরক দিপূর্ণ" বলিয়া প্রতীয়মান হয় । এই আশী দুজ্ঞেয় ভবিষ্যৎকে কি রমণীয় পদার্থ কব্লিয়। রাখিয়াছে—কেমন কাল্পনিকী সুখ পরম্পরায় শোভিত করিয়া সকলের হৃদয় অপহরণ করিতেছে। ধন্য অাশার মোহিনী শক্তি ! ধন্য বিধাতার সৃষ্টিকৌশল ! নাবিকদিগের এই নিদাৰুণ বিপদ বিধি-প্রেরিত বিবেচনা করিয়া রাজকুয়ারীর হৃদয়ে জীবনাশ। পুনৰ্ব্বার অঙ্ক রিত হইতে লাগিল। চন্দ্রকেতু-সমাগমত্যাশাও তাছার চিত্তকে এক একবার ঈষৎ বিকাশিত করিতে লাগিল ॥, নৌকা জলমগ্ন হইলে তিনি নাবিকের বস্ত্রাদিপূর্ণ সিন্ধুকটা অবলম্বন কুরিয়া সমুদ্রে ডাসমান হইলেন। সিন্ধুকটা পশ্চিম বায়ুবেগে ক্রমে তীরে', উৎক্ষিপ্ত হইল। রাজনন্দিনী অনেকক্ষণ সাগরজলে তদ বস্থ থাকিয় অচেতনুপ্রায় হইয়াছিলেন, তাহার 忠
