পাতা:সুসমাচারপ্রচারকের সহচর.djvu/৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

** বচনের ভাব কি, ইহা বুঝাইয়া দেয় ; পরে তাহার প্রমাণ দেয় ; শেষে তাছার ফল দেখায় । o (৩) কৰ্ম্মের আলোচনার নিয়ম। এই নিয়মানুসারে প্রথমে সেই কৰ্ম্ম কি ? পরে তাহ কাহার কৰ্ম্ম ? এব^ তাহা সমুন্ন করণের ধারা কিম্বা উপায় কি ? শেষে তাহার অভিপ্রায় কিম্বা ফল কি? ইহণ কহিতে হয় । (৪) সামান্য আলোচনার নিয়মানুসারে প্রথমে সাধারণ, পরে বিশেষ বিষয়ের আলোচনা করা যায় । যেমন নারিকেল ফল ভোজনার্থে প্রথমে তাহার ছোবড়া ছুলিতে হয়, পরে তাহার মধ্যস্থিত মাল ভাঙ্গিতে হয়. শেষে মালার মধ্যহইতে শাস উদ্ধৃত হয়। ইহার উদাহরণ। গীত ৮৪ ; ৪ । “ যাহার তোমার মন্দিরে বাস করে তাহারণ ধন্য,” এই বচনের বিষয়ে উপদেশ হইলে প্রথমে, ঈশ্বরের মন্দির কি? পরে, তন্মধ্যে বাসকারী কে ? .শেষে, তাহার। ধন্য কেন ? এই अन्ক্রমে উপদেশ হইতে পারে । যেহেতুক মন্দির ঐ ছোবড়াস্বরূপ, এব^ তন্মধ্যে বাসকারিগণ মালাস্বরূপ, এব^ তাহাদের ধন্যত শাসস্বরূপ । ( e ) যদি কোন উপদেশের ভাগ কিঞ্চিৎ বহুল৭থ্যক হয়, তবে যাহাতে সেই সকল ভাগের অনুক্ৰম উত্তম সোপানস্বরূপ হয়, এমন চেষ্টা কর। কৰ্ত্তব্য । কণ্ঠনে ২ সেই সোপান দিয়া কালবৃক্ষের মুলহইতে তাহার অগ্রডাল পর্য্যন্ত উচিতে হয়, অর্থাৎ প্রথমে, পরে, শেষে কি ২ হয়, এই সময়ানুক্রমিক নিয়মানুসারে শিক্ষা দিতে হয়। ইহার উদাহরণ। বিশ্বাস্ত্রী মনুষ্য শ্রীষ্টের আকারবিশিষ্ট