পাতা:স্বদেশ ও সাহিত্য-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/১২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্য দাহ করিতে বাধ্য হই, ত নিশ্চয় জানি আমার বঙ্গ ভাগর। পুড়াইয়া ছাই করিয়া ছাড়িবে। কিন্তু উপায় কি ? বরঞ্চ, হাত জোড় করিয়া চতুরাননের কাছে গিয়া বলিব, তাহারা আরও থান কয়েক বই আমার পুড়াক, সে আমার সহিবে, কিন্তু এই রসজ্ঞ ব্যক্তিদের আত্মার ক্ষুধ, বোধের ক্ষুধ মিটইবার সৌভাগ্য “শিরসি ম৷ লিখ, মা লিখ, মা লিগ ।” কিন্তু কেন ? কেন, এই জন্য যে কাব্য-সাহিত্য ও কথা-সাহিত্য এক বস্তু নয় । ইহাদের ধৰ্ম্ম ও এক নয়, ধৰ্ম্মের সীমানাও এক নয় । এবং মানুষের বোধের ক্ষুধা ও আত্মার ক্ষুধার জাতি-ভেদ এতই গভীর ও বিস্তৃত যে, বৈজ্ঞানিক মনোভাব-নিয়মিত কল্পনাকে বিসর্জন দিলে ইহ্রদের অর্থ-ই প্রায় থাকে না। " - কবির কাকর-পদ্মের উদাহরণে নুরেশচন্দ্র বলিতেছেন, ইহ যুক্তি ও नग्न, टेनबाऋिकब दूहाछ७ नग्न । अंड4द, शेश अनु-बऽन् । यामात्र বোধ হয় উপাখ্যান হইলেও হইতে পারে । কিন্তু অতিশয় রহ । আমি ইহার তাৎপৰ্য্য বুঝিতে পারি নাই। বস্তুত, কাকুর বরণীর কি কি পদ্ম বরণীয়, চড়াই পার্থী ভালে কি মোটর গাড়ী ভালো বলা অত্যন্ত কঠিন। কিন্তু কবি তাহার সাহিত্য-ধৰ্ম্মে নর-নারীর যৌনমিলন সম্বন্ধে যাহ। বলিয়াছেন, আমার মনে হয় উপন্যাস-সাহিত্যে ৪ তাহা খাটি কথা। র্তাহার বক্তব্য বোধ হয় ইহাই যে, ও ব্যাপারট। ত আছেই। কিন্তু মানুষের মাঝে যে ইহার দু'টি ভাগ আছে, একটি দৈহিক এবং অপরটি মানসিক, একটি পাশব ও অন্তটি_আধ্যাত্মিক, গ্রীবাস্তবিক, ইহাই হওয়া উচিত আসল প্রশ্ন। নরেশচন্দ্র বলিতেছেন, ইহার সীমা নির্দেশ করিয়া দাও। কিন্তু সুস্পষ্ট সীমা-রেঞ্চ_কি ইহার S२२