পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/১৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

क्षभैिौ विन्मन् । করিলেন, কিন্তু স্বামিজী বলিলেন “আমি চেলার দল বাড়াইতে বা গুরুগিরি করিতে চাহি না । খাহারা গুরুগিরির অভিমান করে তাহদের দ্বারা দেশের বা নিজের কোন শুভ সাধিত হয় না। তবে এই সোজা সত্য কথাটি মনে রেখোঁ যে মানুষে যাহা করিয়াছে তাহা সাধন করা মানুষের সাধ্যাযস্ত। প্ৰত্যেক মানুষের মধ্যে সর্বশক্তিমত্তার বীজ বর্তমান ।” অবশ্য কেন যে তিনি হরিদাস বাবুর ন্যান্য সহৃদয ভক্তের আশা পূরণ করেন নাই তাতা এক্ষণে অনুমান করিতে পারা যায না। তবে নিশ্চযই কোন নিগুঢ় কারণ ছিল। অবশ্য তিনি যে একেবারেই শিষ্যগ্রহণের বিরোধী ছিলেন তাহা নহে, কারণ ইহার পূর্বে এবং পরেও অনেককে দীক্ষিত করিয়াছিলেন । তবে বলিব|- মাত্রই ঐ রূপ করিতেন না, প্ৰত্যেকের রীতি প্ৰকৃতি বিশেষভাবে পৰ্য্যবেক্ষণ করিয়া যে যেমন পাত্র ও যেরূপ দীক্ষার উপযুক্ত তাহাকে সেইকাপ দীক্ষা দিতেন ও সেই আদর্শনুযায়ী জীবন গঠিত করিতে উপদেশ দিতেন । এইরূপে কাহারও নিকট ভক্তির, কাহারও নিকট বা জ্ঞানের আদর্শ প্ৰধান বলিয়া বৰ্ণনা করিতেন, কিন্তু সকলকেই বলিয়া দিতেন ‘আত্মনির্ভরতা অপেক্ষা শ্রেষ্ঠতর সাধন আর নাই।” পাঞ্জাব ও রাজপুতানায় ভ্ৰমণকালে তিনি শিষ্য ও সঙ্গিদিগকে বিশেষভাবে নিষ্ঠাবান হইতে এবং আমিষাহার বর্জন করিতে উপদেশ দিয়াছিলেন। * বলিয়াছিলেন “অবিরত বারো বছর নিরামিষাশী হইলে সিদ্ধ পুরুষ হওয়া যায়।” ፳(ቃሽ ኴ?ጎ ,ቖ খাণ্ডোয়া ত্যাগ করিয়া তিনি রােটলাম জংশন পৰ্যন্ত অগ্রসর १७७