স্বামী বিবেকাননন্দ । ঘটে, তথাপি উহাব প্ৰচলন সৰ্ব্বত্র ব্যাপ্ত। কিন্তু স্বামিজীব নিকট উতা অসহ্যু। অসত্যপবাবণতা ! সমাজশরীবের কাঠিন্য ! এসব কথা কি আপেক্ষিক নব্য ? আব্ব তা ছাড়া 'অসত্যপরায়ণতা থাকলে কি ব্যবসায বা সমাজ কোনটাতে {চলে ? মানুষ যদি মানুষকে বিশ্বাস না কবে, তাহ’লে পৰম্পবকে সাহায্যকরণ বা একত্রিত হযে কৰ্ম্মসাধন এসব কি একদিনেব জন্যও হতে পাৰ্ত্তো ? আব্ব পাশ্চাত্যভাবেৰ সঙ্গে ওয়া পার্থক্যই বা কোথাস ? ইংবাজবাই কি সব সমষ ঠিক জাঘগায় আহলাদ বা দুঃখ প্ৰকাশ কর্তে পাবে! তোমবা হযত ঘলবে ‘তবুও একটু বিমাণেব তাবিতম্য আছে!’ কন্সত আছে--কিন্তু সে ওইটুকুই—অর্থাৎ পবিমাণেবই ইতিববিশেষ"মাদল জিনিষেৰ কিছু ভেদ নয। কিংবা হযত তিনি ইটালীতে চলিয়া গেলেন অর্থাৎ সেই দেশের সম্বন্ধে বলিতে আরম্ভ করিলেন- “সেই ধৰ্ম্ম ও শিল্পেশ্ব দেশ-ইউবোপে যার জুড়ী নেই।--সাম্রাজ্য নিম্মাণ ও ম্যাট সিনির দেশ-স্বাধীনতা, শিক্ষা ও ভাবেবী জননী।” কোনও দিন বা শিবাজী ও মহারাট্টাদিগেব কথা ও কেমন ফরিয়া তিনি একবৎসব সন্ন্যাসীব বেশে ঘুরিযা ঘুরিয়া বাযগড়ে প্ৰত্যাবৃত্ত হইষাছিলেন তাহার বর্ণনা আবন্ত হষ্টিত, আব্দ স্বামিৰ্জী বলিতেন। তাই আজ পৰ্য্যন্ত ভারতেব রাজশক্তি সন্ন্যাসীকে ভীতিব চক্ষে দেখেন, পাছে গেরুয়া বসনের ভিতৰ হষ্টতে আবাব একটা শিবাজী বাহির হইয় পড়ে।” কোন কোন সমযে “আৰ্য্যজাতি কাহারা ও কিরূপ ?” এই يفهمي .
