পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/২৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বামী বিবেকানন্দ । হতিস্। নিজেদের আত্মসম্মান বোধ নেই, কেবল পরস্পরের হিংসা নিষে আছিল, তাতেই তা আজ বিদেশীব কাছে তোদের এত লাঞ্ছনা ! বাজে বড়াই ছেড়ে রোজ কি ভাবে জীবন কাটাচ্চিস্ সেইটো ভাব দেখি। আমি এই পশুত্ব তোদের ভেতর দেখছি বলেই শিক্ষা দিচ্ছি প্ৰথমে জীবনসংগ্রামে একটু প্ৰতিযোগিতার চেষ্টা কর। শব্যাবটকে শক্ত কম্বুতে শেখা। শরীর জোবালে৷ হ’লে তবে মন জোরালো হবে। যাদের শরীরে জোৰণ নেই তাদেৰ আত্মসাক্ষাৎকাৰ হওয অসম্ভব । যখন একবার মনটা বশে আসবে, আর আপনার ওপর প্রভুত্ব করতে পাবুবি তখন শরীর থাকুলো অল্প গোল দেখবার দরকার নেই, কারণ তখন ত আর শরীরের দাস ন’স ।” এই সময়টা স্বামিজীর চক্ষে নিদ্রা ছিল না। রাত্রির অধিকাংশ সময়ই তিনি জাগিষা কাটাইতেন । তাহার বড় ইচ্ছা! হইত। যাহাতে একটু নিদ্রা হয়। বলরাম বাবুর বাড়ীতে একদিন আহারাদির পর শরৎ বাবু তাহার পদসেবা করিতেছিলেন, সহসা শঙ্খ ঘণ্টা বাজিতে লাগিল । সেদিন সুৰ্য্যগ্ৰহণ ৷ স্বামিজী বলিলেন ‘গেরণ লেগেছে, এইবার একটু ঘুমুই।।” খানিক পাবে। যখন চারিদিক বেশ অন্ধকার, হইল, তিনি বলিলেন “এই ঠিক গেরণ’ বলিষা পাশ ফিরিযা ঘুমাইবার চেষ্টা করিতে লাগিলেন। কিন্তু কিছুতেই ভাল ঘুম হইল না। কিছুক্ষণ পরে উঠিযা বালকের ন্যায় শিষ্যকে বলিলেন ‘লোকে বলে গেরণের সময় যা করা যায় তার ১০০ গুণ ফল হয। ভাবলুম যদি এই সময় একটু so to