পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/২৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রোগ বৃদ্ধি। ঘূমিযে নেওযা যায়। তবে এবং পর হয়ত ভাল ঘুম হবে। কিন্তু হবাবল নয। মিনিট পনিবো ঘামিযেছি বটে, কিন্তু মা আমার কপালে সুনিদ্রা লেপেন নি।” এই সমযে একটি ঘটনাব্য স্বামিজী বড় সন্তোষ লাভ করিলেন। স্বামি ত্রি গুণাতীত “উদ্বোধীন’ পত্রিক বাহিৰ কবিষ, তাহাব সম্পাদন ভাব গ্ৰহণ কবিলেন। ১৪ই জানুয়াবী একটি ছাপাখানা ক্ৰন্থা কবা হইল । স্থিৰ হইল, মাসে দুহিবাব পত্রিকা বাকিব হইবে । কি কবিয কাগজখানি চালাইতে হইবে স্বামিজী সেই সম্বন্ধে উপদেশাদি দিলেন । ১৯শে ডিসেম্বব ব্ৰহ্মচাৰী হবেন্দ্রনাথকে সঙ্গে লইয়া স্বামিজী ৮ বৈদ্যনাথ যাত্ৰা কবিলেন ও শ্ৰীযুক্ত প্ৰিয়নাথ মুখোপাধ্যায়ের গৃহে আতিথ্য গ্ৰহণ কবিলেন । তখন ছাপানি বড় প্ৰবল ভাব ধাবণ কবিযাছে। অনেক সময দমবন্ধ হইয়া আসিত। তিনি প্ৰায অধিকাংশ সমষ নিজনে কাটাইতেন। একটু পড়াশুনা, চিঠিপত্র লেখা ও ভ্ৰমণ ইহাই প্রাত্যহিক কৰ্ম্ম ছিল । সময়ে সমযে এত শ্বাসকষ্ট হইত। যে মুখ চোখ লাল কইষা উঠিত, সৰ্ব্বাঙ্গে আক্ষেপ হইত ও উপস্থিত সকলে মনে করিতেন বুঝি প্রাণবায়ু বহির্গত হইল। স্বামিজী বলিতেন এ সময় তিনি একটি উঁচু তাকিষাব উপব ভাব দিয়া বসিষা মৃত্যুব প্রতীক্ষা কবিতেন। আব্ব ভিতব হইতে যেন ক্রমাগত “সোহহম”, “সোহহম’ নাদ উখিত হইত, আবে যেন কৰ্ণে উপনিষদেব এই মন্ত্র বাজিতে থাকিত-“একমেবাদ্বয়ং ব্ৰহ্মা নেহ নানাস্তি কিঞ্চন ।” এইখানেই একদিন স্বামী নিরঞ্জনানন্দের সহিত ভ্ৰমণে so