পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/৩৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পারি। প্ৰদৰ্শনী ও ইউরোপা পৰ্যটন । ফরাসীস রাজদূতের ( charge d” affairs) নিমন্ত্রণ রক্ষা করিলেন এবং একজন গ্ৰীক পাশা ও আলবানিয়ার এক অভিজাত-ব্যক্তির সহিত পরিচিত হইলেন। কিন্তু স্বামিজী বা পেয়ার হায়াসিন্থ, কেহই এখানে বক্তৃতা দিবার অনুমতি পাইলেন ছিন্ন তবে পরিচিত ব্যক্তিদেব বৈঠকখানায় ছোট রকমের সভায় তিঁনি বেদান্ত সম্বন্ধে বক্তৃতা দিয়াছিলেন ও তােহা শ্রোতাদিগের অতিশয় চিত্তাকর্ষক হইষাছিল । এষ্ট সহরে কযেকজন ভারতবাসীকে দেখিয়া তিনি অত্যন্ত আনন্দ লাভ করিষাছিলেন । কনষ্ট্রান্টিনোপলে আর একটি ঘটনা ঘটে যাহা স্বামিজী কপূনও ভুলেন নাই। একজন মৃদ্ধ তুর্কী হোটেলওয়ালা স্বামিজী ভারতবর্ষ হইতে আসিয়াছেন শুনিসা তাহাকে ও তাহার সঙ্গীগণকে নিজ আলিযে আতিথ্য গ্ৰহণ করিবার জন্য বিশেষ অনুরোধ কবিলেন । এই সুদৃশ প্রবাসে ভিন্নদেশীষ একজন লোকের এইরূপ, ভক্তিদর্শনে স্বামিজী অত্যন্ত মুগ্ধ হইয়াছিলেন। . কনষ্টান্টিনোপল হইতে স্বামিজী বন্ধুবৰ্গসক ষ্টিমারযোগে এথেন্স প্ৰমণে গমন করিলেন। পথে “গোলেন্ডন হৰ্ণ’ ও মরমীরা দ্বীপপুঞ্জ দৰ্শন করিলেন। এখানে একটি গ্ৰীকমঠ দেখিয়া র্তাহার কৌতুহল উদ্দীপিত হইয়াছিল। এইস্থানের একটি দ্বীপে মান্দ্রাজের পাচিয়াপ্পা কলেজের পূর্বপরিচিত বিখ্যাত অধ্যাপক লেপেলের (। Prof. Leppel ) সহিত র্তাহার সাক্ষাৎ হয়। আর একটি দ্বীপে সমুদ্রতটে কোন এক মন্দির দেখিয়াউহা নেপচুনের মন্দির বলিয়া তাহার বোধ হইয়াছিল। এথেন্সের মধ্যে ও চারিপাশে তাহারা যে সকল প্ৰাচীন st's