পাতা:স্বামী বিবেকানন্দ (চতুর্থ খণ্ড).djvu/৪০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বামী বিবেকানন্দ । স্বামিজী বলিয়াছিলেন ‘বেলুড় মঠের প্রত্যেক সন্ন্যাসী ভারতের চতুর্দিকে ধৰ্ম্মপ্রচার ক’রে আর লোকশিক্ষা দিয়ে বেড়াবে। আর শেষকালে অন্ততঃ ২০ ০০২ টাকা এনে সাধারণ ধনভাণ্ডারে জমা দেবে।” শিবানন্দ স্বামী বিনীতভাবে আজ্ঞাপালনে সম্মতি জানাইলেন। ৪ দিনের দিন-সেই দিন শেষ দিন-স্বামিজী একটা ঘোড়াষ চড়িলেন এবং বিরজানন্দকে অশ্বারোহণে ভীতি দেখিযা বলিলেন, “আমি তোকে ঘোড়াষ চড়া শিখিযে দিচ্ছি।” এই বলিয়া প্ৰযোজনীষ উপদেশ প্ৰদান কবিধা নিজ অশ্বে কশাঘাত করিয়া দ্রুতবেগে অগ্রসর হইলেন এবং চীৎকাল করিষা বিরজানন্দকে ঈশ্বৰূপ কশাঘাত পূৰ্ব্বক পশ্চাদগামী হইতে বলিলেন। আর সব ঘোড়াও এখন দেখাদেখি দৌড়াঈষাছে। বিরজানন্দ স্বামীর ঘোড়াও চুপ করিষা দাড়াঈযা রহিল না। ত্বরিতগতিতে ছুটিল। ইহাতে র্তাহার ভয্য কাটিয গেল। তিনি আর সকলের ন্যায় হৃষ্টচিত্তে গমন করিতে লাগিলেন। বেলা চারিটার সময তঁাহারা পিলিভিত আসিষা পৌঁছিলেন। পাছে দেৱী হইয়া ট্রেন ফেলা হয়। এই ভয়ে পথে কেহই আহার করেন নাই। স্বামী সদানন্দ ও গােবিন্দলাল অন্য, সকলের অগ্ৰে আসিয়াছিলেন। গোবিন্দলাল পিলিভিতের ডেপুটি কলেক্টর পণ্ডিত ভবানীদত্ত যোশীকে স্বামিজীর আগমন বাৰ্ত্তা * প্ৰদান করিতে গিয়াছিলেন এবং সদানন্দ স্বামী আহাৰ্য্য সংগ্রহের চেষ্টায় বাজারে গিয়াছিলেন। ভবানীদত্ত যোশী স্বামিজীর অভ্যর্থনার জন্য সবান্ধবে রেলওয়ে ষ্টেশনে আসিয়া উপস্থিত is os o