বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:হাফেজ.djvu/১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

هارو! কর্তৰ্যাকৰ্ত্তব্য অবধারণের জন্ত পণ্ডিতমণ্ডলীতে মহাবাশ্বিচও উপস্থিত হয় । পরিশেষে হাফেজ কিরূপ উক্তি সকল লিখিয়া রাখিয়া গিয়াছেন তাহ পাঠ করিতে সকলে সমুৎসুক হন। প্রথমে এই ভাবের একটী কবিতা তাহদের নয়নগোচর হয় । “হাফেজের অস্ত্যেষ্টিক্রিয়ার জন্য যাত্রা করিতে চরণকে সঙ্কুচিত কৰুিও না, সে যদিচ পাপে নিমগ্ন ছিল, কিন্তু স্বৰ্গলোকে যাইতেছে।” এই কবিতাপাঠে আর কাহারও অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার যোগদানে আপত্তি রছিল না । ইহাকে সকলে দৈববাণীস্বরূপ বিশ্বাস করিয়া লইলেন । পরে তাহার অন্তান্ত গজলপাঠে তাহার ভবে মুগ্ধ হইয়া সকলেই তাহার প্রতি শ্রদ্ধাবান হইলেন। অনন্তর সমুদায় গজল গ্রন্থাকারে বদ্ধ হইল। শিরাজনগরে মসল্লানামক স্থানে হাফেজের সমাধি বিদ্যমান। তাহা এক তীর্থস্বরূপ হইয়াছে। নানা স্থান হইতে যাৱিক সকল তাহা দর্শন করিতে যাইয়া থাকে।