পাতা:হাফেজ.djvu/১৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ s४२ ] এয়মন প্রান্তরস্থ অনলে আমার সন্তোষ নাই, মুসা এ স্থানে অনলখণ্ডের আশায় আসিতেছে * । এমন কেহ নাই যে তোমার পল্লীতে তাহার কোন কার্য নাই, সকলে এ স্থানে কোন কামনাসিদ্ধির আশায় আসি তেছে । t কেহ জানে না যে, লক্ষ্যভূমি কোথায় ? এই মাত্র জানা যায় যে, ঘণ্টার শব্দ আসিতেছে। তোমরা এই উদ্যানের বোল বোল বিহঙ্গমের সংবাদ জিজ্ঞাসা করি ও না, যেহেতু শুনিতেছি যে এক পিঞ্জরের ভি sর হইতে শব্দ আসিতেছে । যদি রোগীর অবস্থা জি জ্ঞাসা করিতে সখার উৎকণ্ঠ হইয়া থাকে, বল শুভাগমন কর, এক্ষণ ও তাহার নিঃশ্বাস আসিতেছে । বন্ধুগণ, সখা হাফেজের চিন্তু শিকার করিবার বাসনা রাখেন, শোন পক্ষী একটি মক্ষিক শিকার করিতে আসিতেছে। ১৫০। - :(-):—

  • মহাপুরুষ মূসা স্বীয় গর্ভবতী পত্নীসহ শ্বশুরালয় হইতে স্বদেশে যাত্রা কালে রজনীতে এক প্রাস্তরে যাইরা বিশ্রাম করেন । সেখানে তাহণ • সহধৰ্ম্মিণী সস্তান প্রসব করেন। তখন মুস! পত্নীর শৈত্য নিবারণের জন্য ইতস্ততঃ অগ্নির অন্বেষণ করিয়া বেড়ান। ইতিমধ্যে হঠাৎ এক জ্যোতিঃ তাতার নয়নগোচর হয় । নিকটবল্পী হইয়া দেখেন যে, এক বৃক্ষে সেই দোতি, জ্বলিতেছে । তখন তিনি দৈববাণী শ্রবণ করেন। সেই হইতে তাহার প্রেরিতত্ব লাভ হয় । উক্ত প্রান্তরকে এয়মন প্রাস্তুর
  • び列 l